This Article is From Nov 07, 2018

ভক্তিভরে কালীপুজো পালন করল বাংলা

এ বছর নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোস এয়ারপোর্ট এলাকার ৮ কিলোমিটারের মধ্যে ফানুস ও রকেট নিষিদ্ধ করা হয়েছে

ভক্তিভরে কালীপুজো পালন করল বাংলা
কলকাতা:

মঙ্গলবার কালীপুজোর দিনে নিজের নিজের বাড়িতে ছোট বৈদ্যুতিন আলো থেকে মাটির প্রদীপ সাজিয়ে পশ্চিমবঙ্গবাসীরা ভক্তিভরে কালীপুজো পালন করল।

সকাল থেকেই দক্ষিণেশ্বর, কালীঘাটের মতো বড় পরিচিত মন্দিরগুলোয় ভক্তদের ঢল নামে। সকলেই মায়ের পুজো দিতে গিয়েছিলেন।

বাংলার কার্তিক মাসের অমাবস্যায় কালীপুজো করা হয়। এ বছর সকাল থেকেই পুজো শুরু হয়ে গিয়েছিল। সব বয়সের মানুষেরাই এতে অংশগ্রহণ করেন, বাজি ফাটিয়ে আনন্দ করেন।

বেশ কয়েক বছর ধরেই দুর্গাপুজোর মতো কালীপুজোও বাংলায় বড় উৎসব হিসাবে প্রকাশিত হচ্ছে। বহু নতুন মণ্ডপের পাশাপাশি অনেক দুর্গাপুজোর মণ্ডপও রেখে দেওয়া হচ্ছে কালী পুজো পর্যন্ত। এ ছাড়াও বহু বাড়িতে আলাদা ভাবে পুজো ও প্রসাদ বিতরণ করা হয়।

বীরভূমের রামপুরহাটে তারাপীঠের মন্দিরে ভক্তদের ঢল নামে। উলুধ্বনি ও কাঁসর ঘণ্টায় মা কালী পূজিত হন। লোকজন ভালো পোশাকে সেজেগুজে ঠাকুর দেখতে বের হয়।

পাড়ায় পাড়ায় চলতে থাকে রংমশাল, তুবড়ি, চরকি, ফুলঝুরি, রকেট ও আরও নানা বাজি ফাটানো। তবে সুপ্রিম কোর্ট এবং দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের বিধি অনুযায়ী কলকাতা পুলিশের নির্দেশিকা রয়েছে এ নিয়ে। সন্ধে ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত যে বাজির অনুমতি আছে তা ফাটানো যাবে। এ বছর নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোস এয়ারপোর্ট এলাকার ৮ কিলোমিটারের মধ্যে ফানুস ও রকেট নিষিদ্ধ করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী সকলকে কালীপুজোর শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি সোমবার দক্ষিণেশ্বর স্টেশন থেকে মন্দির পর্যন্ত স্কাইওয়াকের উদ্বোধন করেন।

বলা হয়, ১৮ শতকে নদিয়া জেলার নবদ্বীপের রাজা কৃষ্ণচন্দ্র বাংলায় কালীপুজোর সূচনা করেন।

এখানে দেখুন কেওরাতলা মহাশ্মশানের কালী পুজো



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
.