This Article is From Jun 20, 2019

কংগ্রেসের মিছিলে কর্মী-পুলিশ সংঘর্ষ, মিছিলে অনুপস্থিত কয়েক জন হেভিওয়েট নেতা

পশ্চিমবঙ্গের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির সামগ্রিক অবনমনের প্রতিবাদে আবদুল মান্নান মিছিল ডাকলে সেই মিছিলে অনুপস্থিত থাকলেন দলের কয়েকজন প্রথম সারির নেতা।

কংগ্রেসের মিছিলে কর্মী-পুলিশ সংঘর্ষ, মিছিলে অনুপস্থিত কয়েক জন হেভিওয়েট নেতা

মিচিলের পুরোভাগে ছিলেন আবদুল মান্নান।

কলকাতা:

রাজ্যের কংগ্রেসের (Congress) অন্তর্দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এ‌ল বৃহস্পতিবার। এদিন পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির সামগ্রিক অবনমনের প্রতিবাদে বর্ষীয়ান নেতা আবদুল মান্নান (Abdul Mannan) মিছিল ডাকলে সেই মিছিলে অনুপস্থিত থাকলেন দলের কয়েকজন প্রথম সারির নেতা। বিধানসভার বিরোধী দলনেতার ডাকা মিছিলটি ধর্মতলা থেকে শুরু হয়ে শেষ হয় লালবাজার থানার কাছে। রাজ্যের রাজনৈতিক সংঘর্ষ ও কর্মীদের উপরে আক্রমণের প্রতিবাদে জানিয়ে মিছিলটি ডাকা হয়। রাজ্য কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্র, বিধায়ক শঙ্কর মালাকার এবং বর্ষীয়ান নেত্রী দীপা দাশমুন্সি প্রমুখ ওই মিছিলে না আসায় গুঞ্জন শুরু হয়েছে কংগ্রেসের অন্দরে।

পুলিশের শীর্ষ কর্তা আসার আগেই অশান্ত ভাটপাড়া, গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত এক কিশোর

দলীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, ওই প্রতিবাদ মিছিলটির আয়োজন করা হয় রাজ্য নেতৃত্বের অনুমতি ছাড়াই। এক বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা বলেন, ‘‘রাজ্য কংগ্রেসের সঙ্গে ওই মিছিলের কোনও সম্পর্ক নেই। এটা যদি আমরা ডাকতাম তাহলে নিশ্চয়ই মিছিলে অংশ নিতাম।''

চিকিৎসকদের উপর হামলার বিষয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি কলকাতার বিশিষ্ট মুসলিমদের

এই দাবির উত্তরে মান্নান বলেন, ‘‘যারা তৃণমূ‌লের অপশাসনের বিরুদ্ধে লড়তে চান তাঁরা আজকের মিছিলে অংশ নিয়েছেন।''

মিছিলটি এগিয়ে চলার সময় দলীয় কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের ধ্বস্তাধ্বস্তি বাঁধে। এর ফলে কয়েকজন আন্দোলনকারীদের আটক করা হয়।

এক পুলিশ আধিকারিক বলেন, ‘‘ওয়াটারলু স্ট্রিটের কাছে পুলিশের সঙ্গে সমর্থকদের ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়।''

.