মুম্বইতে দিদির বাড়ি বেড়াতে গিয়ে আলাপ হয়েছিল এক যুবকের সঙ্গে। আলাপ থেকে বন্ধুত্ব, আর তারপরই অন্ধকার নেমে আসে কলকাতার এক নাবালিকার জীবনে। রামজান খান নামে সেই ‘বন্ধু' নারী পাচার চক্রের সঙ্গে যুক্ত বলে পুলিশের অনুমান। আর সে উদ্দেশেই নাবালিকার আলাপ করে রামজান । কিন্ত পুলিশি তৎপরতায় উদ্ধার হয় নাবালিকা। পাশাপাশি মুম্বইয়ের কল্যাণ থেকে গ্রেফতার হয়েছে ওই যুবকও। তাকে জেরা করা হচ্ছে। সে যে পাচার চক্রের সঙ্গে জড়িয়ে তার বিষয়েই জানতে চাইছেন পুলিশ কর্তারা। এ পর্যন্ত কয়েকটি তথ্য হাতে এসে পৌঁছেছে তদন্তকারীদের। তার ভিত্তিতেই তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে।
অগুস্তা ওয়েস্টল্যান্ড কাণ্ডকে হাতিয়ার করে কংগ্রেসকে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী
ঘটনার সূত্রপাত চলতি বছরের গোড়ার দিকে। বিবাহিত দিদির সঙ্গে দেখা করতে মুম্বই যায় নাবালিকা। সেখানেই রামজানের সঙ্গে আলাপ হয় তার। এরই মাঝে নিখোঁজ হয়ে যায় নাবালিকা। ২০ নভেম্বর কলকাতার একটি থানায় অভিযোগ দায়ের করে পরিবার। তার ভিত্তিতেই শুরু হয় তদন্ত। কলকাতা পুলিশের একটি দল মুম্বই যায়। এরই পাশাপাশি অন্য সূত্র ধরেও চলতে থাকে তদন্ত । শেষমেশ বুধবার নাবালিকার খোঁজ পাওয়া যায়। আর এর আগে সোমবার গ্রেফতার হয় অভিযুক্ত যুবক। দেশের বিভিন্ন রাজ্য থেকে মুম্বইতে নারী পাচারের ঘটনার কথা শোনা যায় মাঝে মধ্যেই। অনেক সময় অসহায় নারীদের মুম্বই হয়ে মধ্যপ্রাচ্যে পাচার করে দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ। এ ব্যাপারে নজরদারি শুরু হয়েছে। বিভিন্ন রাজ্যকে নিজেদের মধ্যে সমন্বয় রেখে কাজ করতে বলেছে কেন্দ্রীয় সরকার।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)