পাঁচ দিনের ট্রানজিট রিমান্ডে ধৃতকে উত্তরাখণ্ডে নিয়ে গিয়েছে পুলিশ।
হাইলাইটস
- শনিবার রাতে নিজের বাড়ি থেকে গ্রেফতার হন চন্দনা
- পুলিশের দাবি, কয়েকজনের সঙ্গে মিলিত হয়ে কিডনি পাচার চক্র চালাতে তিনি
- এই চক্র এ পর্যন্ত 70টি কিডনি পাচার করেছে বলে জানা গিয়েছে
কলকাতা: স্বাস্থ্যকেন্দ্রের আড়ালে কিডনি পাচার চক্র চালানোর অভিযোগে গ্রেফতার হাওড়ার বাসিন্দা চন্দনা গুড়িয়া। উত্তরাখণ্ড পুলিশের একটি দল হাওড়া সিটি পুলিশের সাহায্য নিয়ে শনিবার রাতে তাকে গ্রেফতার করে।
ইসলামপুরে দুই ছাত্রের মৃত্যু, আজ রাষ্ট্রপতির কাছে পরিবার
সে সময় বাড়ির তলায় থাকা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ছিলেন চন্দনা। সে রাজ্যের পুলিশের দাবি, আরও কয়েকজনের সঙ্গে মিলিত হয়ে কিডনি পাচার চক্র চালাতেন তিনি। এই চক্র এ পর্যন্ত 70টি কিডনি পাচার করেছে বলে জানা গিয়েছে।
সংবাদ মাধ্যমের সামনে মহিলা বিজেপি কর্মীকে মার তৃণমূল নেতার
একেকটি বিক্রি হয়েছে 40-45 লাখ টাকায়। আর সেই টাকার একটা অংশ পেতেন চন্দনা। এই চক্রে সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে এর আগে বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করে সে রাজ্যের পুলিশ। তাদের জেরা করে চন্দনার ‘ভূমিকা’ স্পষ্ট হয় তদন্তকারীদের কাছে।
সেই মতো শুরু হয় খোঁজ। শেষমেশ হাওড়া পুলিশের সাহায্যে গ্রেফতার করা হল মহিলাকে। রবিবার আদালতে পেশ করে পাঁচ দিনের ট্রানজিট রিমান্ডে ধৃতকে উত্তরাখণ্ডে নিয়ে গিয়েছে পুলিশ। সে রাজ্যে নিয়ে গিয়ে তাঁকে জেরা করা হবে।
আর কারা কারা এই চক্রের সঙ্গে যুক্ত তা জানার কাজ শুরু হয়েছে। পাচার হওয়া কিডনি কীভাবে সংগ্রহ করা হত তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কোনও চিকিৎসক বা হাসপাতালও এই চক্রের সঙ্গে যুক্ত কিনা সেটাও জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা।
তাছাড়া সংখ্যায় এত গুলি কিডনি পাচার হওয়ায় পুলিশের সন্দেহ এই চক্রের জাল শুধু বাংলা বা উত্তরখণ্ড নয়, দেশের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে রয়েছে।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)