গল্পটির নাম- হাফটাইমের পরে
নিউ দিল্লি: বিশ্বসাহিত্যের আঙিনায় বাংলাভাষাটি চিরকালই দুয়োরানি। বহু প্রথিতযশা বাঙালি লেখক কখনওই নোবেল পেলেন না, কেবলমাত্র উন্নত অনুবাদক না থাকার কারণে- এমন অনুযোগ তো বঙ্গসংস্কৃতি মহলে নতুন কিছু নয়।
তবে তার মধ্য দিয়েই তো কখনও কখনও বিস্ফোরণটা ঘটে যায়। এবারে যেমন ঘটল।
বিশ্বখ্যাত ব্রিটিশ প্রকাশনা সংস্থা হার্ভিল সেকারের পক্ষ থেকে প্রতি বছরই ‘হার্ভিল সেকার তরুণ অনুবাদক পুরস্কার’ দেওয়া হয়। এই বছর পুরস্কারের জন্য যে ভাষাটি তাঁরা বেছে নিয়েছেন, তা হল বাংলা। গত বছর বাংলা ভাষা থেকে সাহিত্য অকাদেমি (যুব) পুরস্কার পাওয়া গল্প-সংকলন ‘এলভিস ও অমলাসুন্দরী’ থেকে একটি গল্পকে বেছে নিয়েছেন তাঁরা। গল্পটির নাম- হাফটাইমের পরে। বইটির লেখক- শমীক ঘোষ।
হার্ভিল সেকার গোষ্ঠীর শতবর্ষ উপলক্ষে 2010 সাল থেকে এই পুরস্কারটি প্রদান করা শুরু হয়। আঠারো থেকে চৌত্রিশ বছর পর্যন্ত যে কোনও বয়সী মানুষই এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবে। বরিস পাস্তেরনাক, মিখাইল বুলগাকভ, জর্জ অরওয়েল, হারুকি মুরাকামি সহ বহু খ্যাতনামা লেখকের বই প্রকাশ করেছে এই সংস্থা।
এবারের পুরস্কারটি জেতার জন্য সংশ্লিষ্ট গল্পটিকে অনুবাদ করতে হবে প্রতিযোগিদের। অনুবাদ জমা দেওয়ার শেষ তারিখ 28 অগস্ট, 2018। শমীক ঘোষের গল্পের সেরা অনুবাদক কে হন, এখন শুধু সেটাই দেখার।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)