Bharat Bandh রাহুল গান্ধির নেতৃত্বেই হচ্ছে ভারত বনধ।
নিউ দিল্লি:
পেট্রপণ্যের দাম বাড়া এবং টাকার দাম পড়তে থাকায় দেশ জুড়ে বনধের ডাক দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে যুদ্ধ বিমান রাফালে কেনা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগও বনধের অন্যতম বড় কারণ। তৃণমূল এবং আপ ছাড়া 22টি বিজেপি বিরোধী দল বনধে অংশ নেয়। পাল্টা দিয়েছে বিজেপি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন দেশের মানুষ জানে পেট্রল- ডিজেলের দাম বাড়ার নেপথ্যে সরকাররে কোনও ভূমিকা নেই।
Here are the top 10 updates on Bharat Bandh:
রামলীলা ময়দানে রাহুল এবং সোনিয়ার সঙ্গেই ছিলনে দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। তিনি বলেন মোদী সরকারের জনবিরোধী কাজের সংখ্যা প্রচুর। আর এখন তারা সব সীমা ছাপিয়ে গিয়েছে।
বিজেপির সাফল্যের দাবিকে কার্যত ব্যঙ্গ করলেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধি। বললেন মোদী ঠিকই বলছেন। এই চার বছরে দেশে ঘৃণা ছড়িয়ে পড়ছে, ভারতীয়রা একে অপরের সঙ্গে লড়াই করছে, 70 বছরে মধ্যে এখন টাকার দাম সবচেয়ে বড় ধাক্কা খেয়েছে। পেট্রল থেকে শুরু করে ডিজেল এবং রান্নার গ্যাসের দাম বাড়ছে। বিভাজনের চেষ্টা হচ্ছে দেশের মধ্যে। এ সব দেখে দেশ এবং যুব সমাজ ক্লান্ত।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, পেট্রল এবং ডিজেলের দাম বাড়ার কারণ উৎপাদন কমা। তার মানে এই নয় যে সরকারের কিছু করার নেই। কিন্তু আমরা মনে করি দেশের মানুষের কখনই এই প্রতিবাদে সামিল হওয়া উচিত নয়।
কংগ্রেসের সমর্থনে চলা কর্নাটকে আজ স্কুল কলেজ বন্ধ ছিল। কংগ্রেসের সঙ্গী জেডিএস বনধকে সমর্থন করার কথা বলেছেন।
অন্যদিকে ওড়িশার শাসক দল বিজেডি এই বনধে নেই। তারপরও সে রাজ্যের স্কুলগুলি ছিল মোটের উপর বন্ধ।
কর্ণাটকের উবার এবং ওলা চালকরাও সামিল হয়েছেন ধর্মঘটে। তাছাড়া অটো চালকরাও সমর্থন করেন বনধকে।
rain and road traffic were affected in many parts of Bihar. বিহারের পাটনা, গয়া, ভোজপুর জাহানাবাদ, ভাগলপুর এবং মুজফফরনগরের মতো জায়গায় আটকে যায় দূরপাল্লার বহু ট্রেন।
কংগ্রেস কর্মীদের আগেই বলা হয়েছিল বনধ ঘিরে যেন কোনও অশগান্তি না তৈরি হয়।
তামিলনাড়ুর বিরোধী দলনেতা তথা ডিএমকে প্রধান এম কে স্টালিন বলেন দাম কমাতে কোনও উদ্যোগ নিচ্ছে না মোদী সরকার।
রবিবার পেট্রলের দাম বাড়ে 12 পয়সা আর ডিজলের দাম বাড়ে 10 পয়সা। এটা দামের নতুন রেকর্ড। বনধ শুরু হওয়ার মাত্র কিছুক্ষণ আগে বিজেপি সরকার জানায় তাদের রাজ্যে পেট্রল এবং ডিজলের দাম প্রতি লিটার দুটাকা করে কমবে। কংগ্রেস এবং এনসিপি সমর্থন করায় মহারাষ্ট্রের নিরাপত্তা বাড়ান হয়েছে।
Post a comment