हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Jan 21, 2020

৪ সপ্তাহের নিষেধাজ্ঞার নির্দেশের পর অবশেষে দিল্লি প্রবেশের অনুমতি চন্দ্রশেখর আজাদকে 

গত ২১ ডিসেম্বর গ্রেফতার করা হয় চন্দ্রশেখর আজাদকে। তাঁর বিরুদ্ধে হিংসা ছড়ানো ও দাঙ্গার উস্কানি দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। 

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

দিল্লি প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হল চন্দ্রশেখর আজাদকে।

নয়াদিল্লি:

ভীম আর্মির প্রধান চন্দ্রশেখর আজাদের দিল্লিতে প্রবেশ চার সপ্তাহের জন্য নিষিদ্ধ করার পর অবশেষে মঙ্গলবার আদালত তাঁকে দিল্লি যাওয়ার অনুমতি দিল। গত সপ্তাহে তিস হাজারি আদালতে জামিন পান চন্দ্রশেখর। তখনই তাঁকে নির্দেশ দেওয়া হয় চার সপ্তাহ দিল্লিতে প্রবেশ না করতে। কিন্তু এদিন সেই নির্দেশকে পরিবর্তন করে জানিয়ে দেওয়া হয়, তিনি আবার দিল্লিতে যেতে পারেন। তবে তা শর্তসাপেক্ষ। জানানো হয়েছে, ডিসিপি (ক্রাইম) সহ সমস্ত সিনিয়র পুলিশ আধিকারিকদের দিল্লিতে আসার ২৪ ঘণ্টা আগে তা জানাতে হবে চন্দ্রশেখরকে।

প্রসঙ্গত, গত ২১ ডিসেম্বর গ্রেফতার করা হয় চন্দ্রশেখর আজাদকে। তার আগের দিনই দিল্লির জামা মসজিদের সামনে তিনি বিক্ষোভ দেখান। তাঁর বিরুদ্ধে হিংসা ছড়ানো ও দাঙ্গার উস্কানি দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। 

‘‘এমন করছেন যেন জামা মসজিদ পাকিস্তানে!'': দিল্লি পুলিশকে ধমক আদালতের

Advertisement

তাঁকে জামিন দেওয়ার সময় আদালত জানায়, সংবিধান চন্দ্রশেখরের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকে মান্যতা দিচ্ছে। পাশাপাশি জানিয়ে দেওয়া হয় তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের কোনও প্রমাণ মেলেনি।

গত শনিবার চন্দ্রশেখরের আইনজীবী আদালতকে তাঁর জামিনের শর্তের বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করার আর্জি জানান। তিনি দাবি করেন, নিষেধাজ্ঞায় কিছু মৈলিক অধিকার ক্ষুণ্ণ হচ্ছে, যার মধ্যে রয়েছে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার অধিকারও।

Advertisement

ওই পিটিশনে আরও বলা হয়, যেহেতু দিল্লির এইমসে চন্দ্রশেখরের চিকিৎসা চলছে, তাই তাঁকে দিল্লি আসার অনুমতি নিতে বলাটা বাঞ্ছনীয় নয়। //আদালত সম্মত হয়েছে ওই পিটিশনে। চন্দ্রশেখরের স্বাস্থ্য ও নির্বাচনে তাঁর অংশ নেওয়ার বিষয় দু'টি বিবেচনা করে তাঁকে দিল্লিতে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হয়।

এর আগে এই মাসেই দিল্লির এইমসে চিকিৎসাধীন থাকতে হয়েছিল চন্দ্রশেখরকে। রক্ত জমাট বাঁধার অসুখে ভুগছেন তিনি। এই অসুখে তাঁর নিয়মিত তত্ত্বাবধান একান্ত জরুরি বলে জানা যাচ্ছে।

Advertisement

আদালত নির্দেশ দিয়েছে চন্দ্রশেখরকে দিল্লি অথবা উত্তরপ্রদেশের পুলিশকে জানিয়ে সেখানে যেতে হবে। যদি তা সম্ভব না হয়, সেক্ষেত্রে টেলিফোনে দিল্লিতে নিজের গতিবিধি সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়ে দিতে হবে।
 

Advertisement