தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Jul 21, 2019

দেখুন কাণ্ড! তাপের চোটে গাড়িতেই তৈরি বিস্কুট...!

বিশ্ব উষ্ণতায় দুনিয়ার যা দশা, তাতে গাড়ির ভেতরের গরমেই নাকি বেক হয়ে যাচ্ছে বিস্কুট!

Advertisement
অফবিট

গাড়ির গরমেই তৈরি বিস্কুট!

আর কষ্ট করে ওভেন কিনতে হবে না। ধৈর্য ধরে তার সামনে বসে অপেক্ষাও করতে হবে না বিস্কুট বেক হল কিনা দেখতে। কেন? বিশ্ব উষ্ণতায় দুনিয়ার যা দশা, তাতে গাড়ির ভেতরের গরমেই নাকি বেক হয়ে যাচ্ছে বিস্কুট! এমন চোখ ছানাবড়া করা খবর জানিয়েছে নেব্রাস্কার (Nebraska) জাতীয় হাওয়া অফিস (National Weather Service)। তাদের বক্তব্য শুনলে আরও আক্কেল গুড়ুম হবে আপনার। ভারত নয়, এই ঘটনা ঘটেছে আমেরিকায় (US state)। সেখানে তাপপ্রবাহের চোটে গাড়ি ভেতরের তাপমাত্রা এতটাই বেড়ে গেছে যে সেখানে দিব্যি বেকড হচ্ছে বিস্কুট! প্রমাণ হিসেবে সেই ছবি পোস্ট করেছে ওমাহার(Omaha) হাওয়া অফিস (National Weather Service)। যা দেখে তাক লেগেছে সব্বার। শেষের দিন কি প্রায় আগত? সেই প্রশ্ন তুলে ভয়ে কেঁপেছেনও অনেকে।  

গত শনিবার, এই হাতেগরম পরীক্ষা করে দেখেন হাওয়া অফিসের একদল কর্মী। ওইদিন ওমাহার তাপমাত্রা ছিল ৯২ ডিগ্রি। 

সেই ছবি শেয়ার করে সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়, "আমরা সূর্যের তাপ আর গাড়ির ভেতরের উষ্ণতাকে ব্যবহার করেছি আভেন ছাড়া বিস্কুট বানানোর জন্য।" ছবিতে দেখা গেছে, অফিসারেরা একটি বেকিং ট্রে-তে চারটি বিস্কুট নিয়ে সেটি রেখে দিয়েছেন ড্যাশবোর্ডের ওপর।

অবাক কাণ্ড, ৪৫ মিনিটের মধ্যে বিস্কুট তৈরি।

এর কয়েকঘণ্টা বাদে তাঁরা জানান, গাড়ির পেছনের সিটের তাপমাত্রা ৬২ ডিগ্রি সেলসিয়াস!

Advertisement

সেই তাপেও বিস্কুট বেক হচ্ছে। সোনালি রং-ও ধরছে তাতে।

বেশ কয়েকটি বিস্কুট শেয়াররে পর আবহাওয়া দফতর টুইটে শেয়ার করেন সেই ছবি। মজা করে তাঁরা সেগুলো খেয়েওছেন!

বলেছেন, "বেকিংয়ের পর আরও বেশ কিছুক্ষণ রোদে ফেলে রাখলে বিস্কুট একদম মুচেমুচে হয়ে যাচ্ছে। যদিও মাঝখানে কামড় বসালে একটু নরম লাগতেও পারে। আর পুরোটাই হচ্ছে ১৮৫ ডিগ্রি তাপমাত্রায়!"

Advertisement

একই সঙ্গে দফতরের সাবধান বাণী বিস্কুটের সঙ্গে বাচ্চা বা কোনও পশুকে গাড়ির ভেতরে ছেড়ে যাবেন না। তাপের চোটে বিস্কুট কেন ওরায় প্রায় বেকড হয়ে মারা যেতে পারে!

মাকড়সার মুখে মানুষের আদল! ফিরছেন স্পাইডার ম্যান?

প্রসঙ্গত, ২০১৭-য় একবার দুবাইয়ে এই রকম তাপপ্রবাহে বাড়ির বাইরে বসে ফ্রাইং প্যানে ১০ মিনিটে একটা ওমলেট বানিয়েছিলেন একজন!

Advertisement

Advertisement