This Article is From Aug 11, 2019

সরকারি কাজে হস্তক্ষেপের অভিযোগ প্রশান্তের বিরুদ্ধে, তৃণমূলকে কটাক্ষ বিজেপির

মাঠে নেমেই ‘ব্র্যান্ড মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়’কে (Brand Mamata) জনপ্রিয় করতে বেশ কয়েকটি পদক্ষেপের সূচনা করেছেন তিনি। যার অন্যতম ‘দিদিকে বলো’।

সরকারি কাজে হস্তক্ষেপের অভিযোগ প্রশান্তের বিরুদ্ধে, তৃণমূলকে কটাক্ষ বিজেপির

প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishor) জাদু বলেই ২১শে জয়ের জন্য ঘর গোছাতে শুরু করেছে তৃণমূল।(ফাইল)

কলকাতা:

প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishor) জাদু বলেই ২১শে জয়ের জন্য ঘর গোছাতে শুরু করেছে তৃণমূল। কিন্তু, তাঁর বিরুদ্ধে প্রশাসনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ। যা নিয়ে রাজ্যের শাসক শিবিরকে নিশানা করছে গেরুয়া বাহিনী। বিষয়টিকে ‘ভয়ঙ্কর প্রবণতা' (Terrible trend) বলে সোচ্চার হচ্ছে বিরোধী শিবির। ১৯শের লোকসভায় আসন কমেছে তৃণমূলের (TMC)। ড্যামেজ কন্ট্রোলে কাজে লাগানো হয়েছে ভোট কৌশলী প্রশান্তকে। মাঠে নেমেই ‘ব্র্যান্ড মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়'কে (Brand Mamata) জনপ্রিয় করতে বেশ কয়েকটি পদক্ষেপের সূচনা করেছেন তিনি। যার অন্যতম ‘দিদিকে বলো'। যা নিয়েই বিতর্কের সূত্রপাত। এই কর্মসূচি বেশ সাড়া ফেলেছে। অভিযোগ, সরকারি জন-অভিযোগ সেলে গিয়ে প্রশান্ত কিশোরের (Prashant Kishor) সংস্থা ইন্ডিয়ান পলিটিক্যাল অ্যাকশন কমিটি মুখ্যমন্ত্রীকে জানানো মানুষের সমস্যা সম্পর্কে জানতে চান।

আর্থিক বৃদ্ধির হারে দেশের মধ্যে শীর্ষে বাংলা: অমিত মিত্র

একটি দলের হয়ে কাজ করছেন ইন্ডিয়ান পলিটিক্যাল অ্যাকশন কমিটির (I-PAC) কর্মীরা। তারা কেন সরকারি কাজে হস্তক্ষেপ করবে? সূত্রের খবর, এরপরই বেঁকে বসেন জন-অভিযোগ সেলে কর্মরত সরকারিরা। যা নিয়ে দানা বেঁধেছে বিতর্ক।

সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত এই রিপোর্টকে হাতিয়ার করে তৃণমূল  নেত্রীকে কটাক্ষ করেছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহল সিনহা (Rahul Singha)। তিনি বলেন, ‘তৃণমূল প্রশান্ত কিশোরের পরামর্শ চাইলে আমাদের কোনও আপত্তি নেই।' জোড়াফুল শিবিরকে ‘ডুবন্ত নৌকা' (sinking ship) বলে কটাক্ষ করেন এই বিজেপি (BJP) নেতা। তাঁর কথায়, ‘সরকারি কর্মীদের কাজে হস্তক্ষেপ করছেন প্রশান্ত কিশোরের দলবল। এটা মেনে নেওয়া যায় না। কোনও দলের কর্মী কিভাবে প্রশাসনের কাজ নিয়ন্ত্রণ করে? এটা অবিলম্বে বন্ধ হওয়া উচিত।'

দুর্গাপুজোয় কর, কেন্দ্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের পরিকল্পনা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের

পদ্ম শিবিরের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন বাংলার শাসক দলের মহাসচিব ও পরিষদীয়মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chaterjee) । বিজেপির অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন তিনি। বলেন, ‘এই ধরণের কিছুই ঘটেনি। কেউ প্রশাসনের কাজে হস্তক্ষেপ করছে না। সরকার, প্রশাসন ও দল চলছে তাদের নিজস্ব ছন্দে।'

আর যার সংস্থার কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগের তির, সেই ইন্ডিয়ান পলিটিক্যাল অ্যাকশন কমিটির কর্ণধার প্রশান্ত কিশোরও (Prashant Kishor) অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। কিন্তু, বিতর্ক যে তাতে থামার নয়।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.