This Article is From Dec 10, 2018

পশ্চিম বর্ধমানে বিজেপি নেতাকে খুনের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে, অস্বীকার শাসক দলের

বিজেপি নেতাকে গুলি করে খুন। পশ্চিম বর্ধমানের মালানদিঘি এলাকায়  রবিবার রাতে বুথ স্তরের বিজেপি নেতা সন্দীপ  ঘোষকে গুলি করা হয়।

পশ্চিম বর্ধমানে বিজেপি নেতাকে খুনের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে, অস্বীকার শাসক দলের

আগেও তৃণমূলের বিরুদ্ধে  দলীয় কর্মীদের খুনের অভিযোগ  এনেছে  বিজেপি। 

কলকাতা:

বিজেপি নেতাকে গুলি করে খুন। পশ্চিম বর্ধমানের মালানদিঘি এলাকায়  রবিবার রাতে বুথ স্তরের বিজেপি নেতা সন্দীপ  ঘোষকে গুলি করা হয়। তাঁর সঙ্গে  থাকা আরও একজনের গায়েও গুলি লাগে। পরে  দুর্গাপুরের একটি হাসপাতালে মৃত্যু হয় সন্দীপের। একটি বৈঠকে  যোগ দিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন দু'জন। সে সময় তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি চলে। ঘটনায়  তৃণমূলের দিকের আঙুল  তুলেছে  বিজেপি। তবে শাসক দলের দাবি  খুনের সঙ্গে  তাঁদের কোনও যোগাযোগ নেই। গোটা ঘটনাই বিজেপির মধ্যে  থাকা কোন্দল থেকে হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে  পুলিশ। দেহটি ময়নাতদন্তের  জন্য পাঠানো হয়েছে।

রাজ্যে তিনটি রথযাত্রাই হবে দাবি করে মমতাকে কড়া ভাষায় বিঁধলেন অমিত
 

আগেও তৃণমূলের বিরুদ্ধে  দলীয় কর্মীদের খুনের অভিযোগ  এনেছে  বিজেপি।  কয়েকদিন আগে  বিজেপি সভাপতি সাংবাদিক সম্মেলন করে দাবি করেছেন শুধু পঞ্চায়েত নির্বাচনেই  বিজেপির ২০ জন কর্মীকে খুন হতে হয়েছে। তার মধ্যে  পুরুলিয়ার তিনটি ঘটনার কথা  উল্লেখ করে বিচার প্রক্রিয়া সম্পর্কে খোদ মুখ্যমন্ত্রী  মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের থেকে  জানতে চেয়েছেন অমিত।  রাজ্যের নবম পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে  ও পরে  পুরুলিয়ায় তিনটি খুনের ঘটনা ঘটে। জগন্নাথ টুডু, ত্রিলোচন মাহাত এবং দুলাল কুমার- তিনজনেই তাঁদের কর্মী ছিলেন বলে  দাবি বিজেপির। এই তিন জনকেই খুন করা  হয়। পরে নিহতদের পরিবারের সঙ্গে  রাষ্ট্রপতির সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা ও করে দেয় বিজেপি। ওই তিন জনের মৃত্যুর বিচার কতটা  হয়েছে তা জানতে  চান অমিত। এবার আবার বিজেপি  কর্মীকে  খুনের দাবি উঠল।                                                                                           

                    



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
.