ভোটে জিতে আজ বারাণসীতে প্রধানমন্ত্রী মোদী।
হাইলাইটস
- বিজেপি চিরকালই রাজনৈতিক অস্পৃশ্যতা এবং রাজনৈতিক সংঘর্ষের শিকার
- বারাণসীতে গিয়ে কর্মীদের একথাই বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদী
- জয় পেতে বিজেপিকে অনেক মূল্য চোকাতে হয়েছেঃ মোদী
বারাণসী: বিজেপি চিরকালই রাজনৈতিক অস্পৃশ্যতা Political(untouchability) এবং রাজনৈতিক সংঘর্ষের শিকার। বারাণসীতে কর্মীদের সঙ্গে কথা বলার সময় এমনই মন্তব্য করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Modi ) । তিনি বলেন, কিন্তু দেশের সমস্ত রাজনৈতিক দলের মধ্যে সবচেয়ে গণতান্ত্রিক দল বিজেপি। এবারও বিজেপি বিরাট জয় পেয়েছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই জয় পেতে অনেক মূল্য চোকাতে হয়েছে। তাঁর কথায়, ‘কয়েকটি রাজ্যে বিজেপির শয়ে শয়ে কর্মীর প্রাণ গিয়েছে। রাজনৈতিক আদর্শের জন্য তাঁদের জীবন দিতে হয়েছে। কয়েকটি রাজ্যে রাজনৈতিক অস্পৃশ্যতা বড় আকার ধারন করছে। সে সমস্ত জায়গায় শুধু বিজেপির নাম শুনলেই রাজনৈতিক ভাবে অস্পৃশ্য কওরে দেওয়া হচ্ছে। দেশের রাজনৈতিক মানচিত্রে এ সমস্ত কিছুর ব্যতিক্রম শুধু বিজেপি।
বারাণসীতে প্রধানমন্ত্রী, কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরে পুজো দিলেন মোদী
বিজেপি কর্মীদের আক্রান্ত হওয়ার কথা বলে পশ্চিমবঙ্গ কাশ্মীর ও কেরালার প্রসঙ্গ তুলেছেন তিনি। এবার বাংলায় ভাল ফল হয়েছে বিজেপির। মোট ৪২ টির মধ্যে ১৮ টি আসন জেতে তাঁরা। তৃণমূল পায় ২২ টি আসন ভোট পর্বে একাধিকবার রাজ্যে এসে তৃণমূলের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক সন্ত্রাস করার অভিযোগ করেন মোদী। এবার বারাণসীর সভা থেকেও এ ব্যাপারে আক্রমণ শালালেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।
সমন সত্ত্বেও সিবিআইয়ের হাজিরা এড়ালেন রাজীব কুমার
কর্মী সমর্থকদের তিনি বলেন এই নির্বাচন প্রমাণ করেছে ভোটে অঙ্কের চেয়ে রসায়ন বেশি কাজ করে। প্রত্যেক বাড়িতে একজন করে মোদী কাজ করেছে এই ভোটে। আপনারা পাশে ছিলেন বলেই আমি জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী ছিলাম। তিনি বলেন, তিনটে নির্বাচনে উত্তরপ্রদেশ দেশের রাজনীতিতে বিরাট বদল হয়েছে। ২০১৪, ২০১৭ এবং ২০১৯ সালে বিজেপির পক্ষে ভোট দিয়ে দেশের রাজনৈতিক বোদ্ধাদের পড়াশুনো চিন্তার মুখে পড়েছে। বিজেপি ক্ষমতায় এলে বিরোধীরা জায়গা পায়। ত্রিপুরা এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ। বামেদের শাসনে বিরোধীদের কথা শোনা হত না। তাঁদের খবর কেউ না। এখন ত্রিপুরায় বিরোধীদের উপস্থিতি আছে। তাঁদের কথা সবাই জানে।