This Article is From Jan 24, 2019

মোদীর জনসভার দিন আবার বদল হতে পারে: রাহুল সিনহা

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জনসভার দিন  বদল হতে পারে। কলকাতার ব্রিগেড ময়দানে সমাবেশ বাতিল হওয়ার পর ঠিক হয় রাজ্যে মোট  তিনটি জনসভা করবেন তিনি।

মোদীর জনসভার দিন আবার বদল হতে পারে: রাহুল সিনহা

তৃণমূলের উদ্দেশে তোপ দেগে গিয়েছেন আরেক  কেন্দ্রীয় মন্ত্রী  স্মৃতি ইরানি                  

হাইলাইটস

  • এর আগেও রাজ্যে মোদীর সভায় সূচিতে বদল হয়েছে
  • রাজ্যে এসে তোপ দেগে গিয়েছেন বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ
  • তৃণমূলের উদ্দেশে তোপ দেগে গিয়েছেন আরেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি
কলকাতা:

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জনসভার দিন  বদল হতে পারে। কলকাতার ব্রিগেড ময়দানে সমাবেশ বাতিল হওয়ার পর ঠিক হয় রাজ্যে মোট  তিনটি জনসভা করবেন তিনি। তার মধ্যে  প্রথমটি হবে  উত্তর চব্বিশ পরগনার ঠাকুরনগরে। সেই সভার দিন ২৮ জানুয়ারির বদলে ২ ফেব্রুয়ারি হতে পারে বলে বিজেপি সূত্রে খবর। সেদিন দুর্গাপুরে  আরও একটি সভা  করতে  পারেন মোদী। আর শিলিগুড়িতে সভা  হতে পারে  ৮ তারিখ। বিজেপির কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহুল সিনহা সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে বুধবার রাতে এ কথা জানিয়েছেন। সূচি শেষমেশ এটাই হবে  কিনা  তা  অবশ্য ঠিক হয়নি। এর আগেও রাজ্যে  মোদীর সভায় সূচিতে বদল হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সফর নিয়ে কিছুটা সংশয় থেকে গেলেও ইতিমধ্যেই রাজ্যে এসে তোপ দেগে গিয়েছেন বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ।

মালদার সভা  থেকে একাধিক প্রসঙ্গ তুলে  তৃণমূলকে আক্রমণ করেন অমিত। তিনি বলেন "২০১৯ সালের ভোট বাংলার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই নির্বাচন ঠিক করবে  খুনি তৃণমূল বাংলায় থাকবে  কিনা । বিজেপিকে  রাজনীতি করতে না  দেওয়া সরকার থাকবে কিনা। দুর্গাপুজো সরস্বতী পুজো করতে না দেওয়া  সরকার থাকবে কিনা। এই নির্বাচন তৃণমূলকে সন্ত্রাস মুক্ত করার ভোট"। পাল্টা দেয় তৃণমূল। দলের রাজ্যসভার সাংসদ তথা  জাতীয় মুখপাত্র ডেরেক' ও ব্রায়েন বলেন,বিজেপি সভাপতির ভাষণ শুনেই ওঁর এবং ওঁর দলের সামগ্রিক  মনোভাব স্পষ্ট হয়। কেন্দ্রীয় সরকারের মেয়াদ ফুরিয়ে আসছে বলে বিজেপি ভয় পেয়েছে। বিজেপি রাজনৈতিক ভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে বলেই এমন কথা বলছে যাঁর মধ্যে তথ্য কম। আর সেগুলি নিম্নরুচির পরিচায়কও বটে। বিজেপি বাংলা বা ভারতের সংস্কৃতি বোঝে না। লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় শূন্য হওয়ার দিকে এগিয়ে চলেছে ওরা। কেউ কেউ বলছে  ওরা মরিয়া হয়ে  উঠেছে  আবার কেউ কেউ বলছে  ওরা উন্মাদ হয়ে  গিয়েছে।   বিজেপি সভাপতির পর রাজ্যে এসে তৃণমূলের উদ্দেশে তোপ দেগে গিয়েছেন আরেক  কেন্দ্রীয় মন্ত্রী  স্মৃতি ইরানি।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)

.