এই সুপার ইমার্জেন্সি এক্ষুনি বন্ধ হওয়া উচিত”, বলেন ডেরেক ও'ব্রায়ান।
নিউ দিল্লি: এনআরসি নিয়ে তৃণমূল ও বিজেপির তরজা মধ্যে থামার কোনও লক্ষণ নেই। গত সাতদিন ধরে তা চলছেই। ‘সুপার ইমার্জেন্সি’ নিয়ে কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে নিজেদের ক্ষোভ উগরে দেওয়ার পর আজ সংসদের বাইরে অসমের এনআরসি’র চূড়ান্ত খসড়া এবং সংবাদমাধ্যমের কাজে ‘নাক গলানো’র জন্য বিক্ষোভ দেখালেন তৃণমূল নেতৃবৃন্দ।
অজস্র প্ল্যাকার্ড নিয়ে সংসদের বাইরে ধর্না দেন তৃণমূল নেতারা।
“গুরুত্বপূর্ণ মিডিয়া হাউজগুলিকে হয় কিনে নেওয়া হচ্ছে অথবা হুমকির মুখে পড়তে হচ্ছে। এবিপি নিউজের প্রধান সম্পাদক এবং একজন জনপ্রিয় সঞ্চালকের পদত্যাগ আসলে চোখে আঙুল দিয়ে সরকারের নাক গলানোর বিষয়টি দেখিয়ে দেয় আমাদের। যে অনুষ্ঠানগুলি হওয়ার কথা, তা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এবং, ওই সংস্থার নামে মানহানির মামলাও করা হয়েছে”, সাংবাদিকদের বলেন তৃণমূল নেতা ডেরেক ও’ব্রায়ান।
"এই সুপার ইমার্জেন্সি এক্ষুনি বন্ধ হওয়া উচিত”, বলেন তিনি।
বিজেপির দিকে আঙুল তুলে তৃণমূল নেতৃবৃন্দ্ এটিও দাবি করেন যে, সিবিআই ও ইডি’কে ব্যবহার করে বিরোধী দলের নেতা ও নেত্রীদের হেনস্তা করছে মোদী সরকার।
এই সরকারকে কেউ প্রশ্ন করতে পারবে না, বলছে তৃণমূল।
দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্যই ধ্বনিত হল নেতাদের কথায়, যখন তাঁরা বললেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে ধ্বংসাত্মক খেলাটি খেলে চলেছে বিজেপি।
রাজ্যের নেতৃত্বে থাকা তৃণমূল কংগ্রেস কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে তুলোধনা করল আরও বিভিন্ন বিষয়ে। তার মধ্যে একটি বিষয় হল গত সপ্তাহে প্রকাশিত অসমের জাতীয় নাগরিকপঞ্জির চূড়ান্ত তালিকা। যেখানে চল্লিশ লক্ষেরও বেশি মানুষের নাম জায়গা পায়নি।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)