தமிழில் படிக்க हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Jun 12, 2019

বিজেপির লালবাজার অভিযানে ধুন্ধুমার: বিজেপি কর্মীদের উপর পুলিশের জলকামান, লাঠিচার্জ

বিজেপির লালবাজার চলো:সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে মিছিল আটকায় পুলিশ।

Advertisement
Kolkata

Highlights

  • বিজেপির মিছিল ঘিরে পরিস্থিতি রণক্ষেত্রের চেহারা নেয়
  • সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে মিছিল আটকায় পুলিশ, প্রতিবাদে অবস্থানে বসে বিজেপি
  • বিজেপি এবং পুলিশের দ্বৈরথে গোটা সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ কার্যত স্তব্ধ হয়ে যায়
কলকাতা :

রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে এই অভিযোগ করে কলকাতায় মিছিল করছে বিজেপি। আর সেই মিছিল ঘিরে পরিস্থিতি রণক্ষেত্রের চেহারা নেয়। সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে মিছিল আটকায় পুলিশ। ভিড়  ফাঁকা করতে লাঠি  চালায় পুলিশ।বিজেপি কর্মীদের বিরুদ্ধে পুলিশ জলকামানও ব্যবহার করে। পাল্টা ইট ছোঁড়ে বিজেপি  কর্মীরা। পুলিশি আচরণের প্রতিবাদে রাস্তাতেই বসে পড়েন বিজেপি কর্মীরা। বিজেপি এবং পুলিশের দ্বৈরথে গোটা সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ আটকে গিয়েছে। বিজেপির দাবি তারা লালবাজার পর্যন্ত যাবেই।  পুলিশ ঠিক করেছে কোনও ভাবেই বিজেপিকে এগোতে দেওয়া হবে না। রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন আমরা পুলিশের সঙ্গে লড়তে আসিনি। পুলিশ বাধ্য হয়ে আমাদের উপর অত্যাচার করছে। শাজাহান সন্দেশখালিতে খুন করেছে। আর সেই শাজাহান তৃণমূলের দেহরক্ষী।

 রাজ্যে রাজনৈতিক সন্ত্রাসে মদত দিচ্ছেন মমতা দাবি বাবুলের

মান-সম্মান থাকলে এই সরকারের পদত্যাগ করা  উচিত। এখন প্রতিদিন আমাদের কর্মীদের হত্যা করা হচ্ছে। রোজ কর্মীর দেহে মালা দিতে হচ্ছে। এটা আমার জীবনের সবথেকে কঠিন সময়।

Advertisement

এদিনের মিছিলের একেবারে গোড়ার দিকে ছিলেন বিজেপির মহিলা কর্মীরা। আর তাই প্রচুর পরিমাণে মহিলা পুলিশও নিয়ে আসা হয়েছিল। বিজেপির সাংসদ থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় নেতারা মিছিলে  পা মেলান। দিলীপের দাবি তাঁদের উপরও আক্রমণ নেমে এসেছে।           

রাজ্যে রাজনৈতিক সন্ত্রাসের  প্রশ্নে আরও  একবার মুখ্যমন্ত্রীর  সমালোচনায় সরব হলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়। সংবাদ সংস্থা এএনআই কে আসানসোলের সাংসদ বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে সন্ত্রাসে মদত দিচ্ছেন। শুধু তাই নয় দলীয় কর্মী এবং পুলিশকে দিয়েও একই কাজ করাচ্ছেন তিনি। ক্ষমতায় থাকার সমস্ত নৈতিক অধিকার হারিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার।' পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মেয়াদ আরও দু'বছর বাকি। কিন্তু বাবুল মনে করেন ২০২১ পর্যন্ত এই সরকার টিকবে না।  অন্য একটি কথা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বাংলার  সামগ্রিক পরিস্থিতির জন্য গোটা দেশ তথা বিশ্বের কাছে বাঙালির মাথা লজ্জায় নিচু হয়ে গিয়েছে।'

Advertisement

                             

Advertisement