Read in English
This Article is From Mar 11, 2020

"কিছু বিচারক মনে করেন পুলিশের নিষ্ক্রিয় থাকা উচিত যতক্ষণ না..." বললেন মীনাক্ষী লেখি

সংসদের বাজেট অধিবেশনের (Budget Session) দ্বিতীয় পর্ব শুরু হতেই হইচই বাঁধায় বিরোধীরা

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by
নয়া দিল্লি :

ঘোষণা আগেই ছিল। সেই ঘোষণা মেনেই বুধবার জিরো আওয়ারের পর থেকে সংসদে শুরু হয়েছে দিল্লি হিংসা (Delhi violence) নিয়ে আলোচনা। সেই বিতর্কে অংশ নিয়ে বিরোধীদের তুলোধোনা করতে বিজেপি সাংসদ মীনাক্ষী লেখি (Meenakshi Lekhi) বলেছেন, কিছু বিচারক মনে করেন যতক্ষণ না প্রতিবাদ হিংসাত্মক হচ্ছে, ততক্ষণ পুলিশের সক্রিয় হওয়া উচিত না। কিন্তু এই ধরণের ঘটনায় আপনি বুঝতে পারবেন না, কখন প্রতিবাদ হিংসাত্মক হয়ে উঠবে। ফেব্রুয়ারির শেষ সপ্তাহ থেকে টানা চারদিন সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল উত্তরপূর্ব দিল্লি। সিএএ-পন্থী বনাম বিরোধীদের এই সংঘর্ষে প্রাণ গিয়েছে প্রায় ৫০ জনের। জখম দুই শতাধিক। এই পরিস্থিতিতে সংসদের বাজেট অধিবেশনের (Budget Session) দ্বিতীয় পর্ব শুরু হতেই হইচই বাঁধায় বিরোধীরা। দিল্লি হিংসার উপর আলোচনা চেয়ে সরকারপক্ষের উপর চাপ বাড়াতে থাকে। সেই হট্টগোলে লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লা ৭ জন কংগ্রেস সাংসদকে সাসপেন্ডও করেন। এদিকে এই বিতর্কে বুধবার সন্ধ্যায় অংশ নিতে পারেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। 

"নির্বাচিত কংগ্রেস সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরাতে ব্যস্ত প্রধানমন্ত্রী": রাহুল গান্ধি

সংসদের কাজে ব্যাঘাত ঘটানোয় ৭ কংগ্রেস সাংসদের সাসপেন্ডের আদেশ প্রত্যাহার করে নিলেন অধ্যক্ষ ওম বিড়লা। দিল্লি হিংসার ঘটনার প্রতিবাদে সংসদ ভবন তোলপাড় করেন ওই কংগ্রেস সাংসদরা । গত সপ্তাহে দিল্লি হিংসা নিয়ে নিয়ে আলোচনা চলার সময় সংসদে ব্যাপক ঝামেলা ও ভাঙচুরের কারণে, বাজেট অধিবেশনের বাকি সমস্ত দিনের জন্যে সাসপেন্ড করা হয় কংগ্রেসের ৭ জন সাংসদকে । বলা হয় আগামী ৩ এপ্রিল পর্যন্ত চলা বাজেট অধিবেশনের দ্বিতীয় পর্বে আর যোগ দিতে পারবেন না তাঁরা। ওই সাংসদদের মধ্যে ছিলেন গৌরব গগৈ, টিএন প্রথাপন, ডিয়েন কুরিয়াকোস, বেন্নি বেহান্নাম, মনিকম ঠাকুর, রাজমোহন উন্নিনাথন এবং গুরজিৎ সিং আহুজা। 

ক্ষমতা দখলে মধ্যপ্রদেশ বিজেপির যুযুধান দুই গোষ্ঠীই সক্রিয়

Advertisement

গত সপ্তাহে যখন এই কংগ্রেস সাংসদদের বরখাস্ত করা হয় সেই সময়ে গোটা ঘটনায় নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করেন কংগ্রেস সাংসদ তথা লোকসভায় কংগ্রেসের দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী। বিষয়টিকে “প্রতিহিংসার রাজনীতি” বলে উল্লেখ করেন তিনি। যদিও সেই সময়েই দলের ওই ৭ সাংসদকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, "হতাশ হবে না"। এই বিষয়টি নিয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ করবে কংগ্রেস, একথাও বলেন তিনি। অধীর চৌধুরী বলেন, “এটা সরকারের সিদ্ধান্ত, অধ্যক্ষের সিদ্ধান্ত নয়। এটা কী ধরণের একনায়কতন্ত্র”? “আমাদের দুর্বল” করতেই এই সাসপেন্ড করা হয়েছে বলেও সেই সময় মন্তব্য করেন অধীর চৌধুরী। তাঁর কথায়, “সংসদে দিল্লি হিংসা নিয়ে আলোচনায় ভয় পায় সরকার”।

Advertisement

জানা যায় এরপরেই স্পিকার ওম বিড়লাকে এ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার অনুরোধ জানায় কংগ্রেস। বিরোধী 

Advertisement