தமிழில் படிக்க हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From May 04, 2020

স্কুলছাত্রদের অশ্লীল ইনস্টাগ্রাম গ্রুপ দিল্লি পুলিশের র‍্যাডারে! দায়ের অভিযোগ

রবিবার চাঞ্চল্যকর এই বিষয় সামনে এসেছে। জানা গিয়েছে, একাধিক নেটিজেন ইনস্টাগ্রাম আর টুইটারে সেই বাক্যালাপ সামনে আনে।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

Highlights

  • বয়েজলকার রুম নামে সেই ইনস্টাগ্রাম গ্রুপ ঘিরে চাঞ্চল্য দিল্লিতে
  • দিল্লির প্রথমসারির স্কুলের ছাত্ররা সেই গ্রুপের সদস্য
  • সম্প্রতি নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হয়েছে সেই ডিজিটাল বাক্যালাপ
নয়া দিল্লি :

স্কুলপড়ুয়াদের ডিজিটাল চ্যাট গ্রুপ বয়েজলকার রুম (An Instagram group)। সাম্প্রতিক সেই গ্রুপে হওয়া স্কুলপড়ুয়াদের (Delhi School Students) বাক্যালাপ ঘিরে চাঞ্চল্য দিল্লিতে। ধর্ষণ থেকে যৌন নিগ্রহ এমনকি মেয়েদের প্রতি কু-মন্তব্য, কোনও প্রসঙ্গ বাদ যায়নি সেই বাক্যালাপে। বিভিন্ন মাধ্যম ঘিরে সোশাল মাধ্যমে সেই বাক্যালাপ ভাইরাল হতেই নড়েচড়ে বসে দিল্লি পুলিশ (Delhi police)। সেই ইনস্টাগ্রাম গ্রুপের বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছে মামলা। যদিও আপাপ্তত নিষ্ক্রিয় করে রাখা সেই বয়েজলকার রুম গ্রুপ। তবে দিল্লি পুলিশ সূত্রে খবর, তারা তদন্তে নেমে জানতে পেরেছে পড়ুয়াদের অভিভাবকদের কাছে এই গ্রুপ এখন দুঃস্বপ্নের কারণ। বিশেষ করে স্কুলছাত্রী যারা দিল্লির বিভিন্ন স্কুলে পঠনপাঠন করে, তাদের অভিভাবকরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছন। গুরত্ব বুঝে পুলিশ তাই ফেসবুকে (Facebook) চিঠি পাঠিয়েছে। তাদের অধীনস্থ এই ইনস্টাগ্রাম গ্রুপের বিস্তৃত জানতে চেয়ে সেই চিঠি পাঠানো হয়েছে। 

রবিবার চাঞ্চল্যকর এই বিষয় সামনে এসেছে। জানা গিয়েছে, একাধিক নেটিজেন ইনস্টাগ্রাম আর টুইটারে সেই বাক্যালাপ সামনে আনে।সেই পোস্টে দেখা গিয়েছে, দিল্লির প্রথমসারির একাধিক স্কুলের ছাত্ররা, ছাত্রীদের ছবি তাদের অনুমতি ছাড়াই পোস্ট করেছে। সেই ছবির নীচে পড়েছে লেখার অযোগ্য ভাষায় কমেন্ট। সেই ছবি ঘিরে শুরু হওয়া বাক্যালাপ থেকে উঠে এসেছে সহপাঠীদের সঙ্গে করা যৌন হেনস্থার প্রসঙ্গ। এসেছে ধর্ষণকে সাধারণ চোখে দেখার প্রসঙ্গ। পাশাপাশি আছে স্কুল ছাত্রীদের প্রতি অশ্লীল শব্দ প্রয়োগ। অভিযুক্ত সেই গ্রুপ বয়েজলকার রুমের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে তৎপর হয়েছেন নেটিজেনরা। হ্যাশট্যাগ ব্যানারে চলছে প্রচারাভিযান। 

এই বিষয়ে দিল্লি মহিলা কমিশনের সভাপতি স্বাতী মালিওয়াল বলেছেন, "এই গ্রুপের পিছনে যারা তাদের অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে। আমরা ইনস্টাগ্রাম আর দিল্লি পুলিশকে নোটিশ পাঠিয়েছি। আমরা চাই অভিযুক্ত পড়ুয়ারা গ্রেফতার হোক। আর ওদের চরম শাস্তি হোক।" 

Advertisement
Advertisement