This Article is From Feb 18, 2020

ব্রিটিশ সাংসদকে ফেরানোর কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তকে সমর্থন কংগ্রেস নেতার

সরকারের সিদ্ধান্তকে সমর্থন করে কংগ্রেস নেতা অভিষেক মনু সিংভি (Abhishek Manu Singhvi) জানান, ওই ব্রিটিশ সাংসদ পাকিস্তান সরকার ও আইএসআইয়ের সঙ্গে জড়িত।

ব্রিটিশ সাংসদকে ফেরানোর কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তকে সমর্থন কংগ্রেস নেতার

এদিন ওই ব্রিটিশ সাংসদকে নিয়ে টুইট করেন কংগ্রেস নেতা অভিষেক মনু সিংভি। (ফাইল)

নয়াদিল্লি:

ব্রিটিশ সাংসদ ডেবি আব্রাহামসকে (Debbie Abrahams) সোমবার দিল্লি বিমানবন্দরে আটক করে ফেরত পাঠানো হয় দুবাইতে। কেন্দ্রীয় সরকারের সিদ্ধান্তকে সমর্থন করে বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা অভিষেক মনু সিংভি (Abhishek Manu Singhvi) জানালেন, ওই ব্রিটিশ সাংসদ পাকিস্তান সরকার ও আইএসআইয়ের সঙ্গে জড়িত। তাঁকে ‘পাক প্রক্সি' বলে দাবি করে ৬০ বছরের কংগ্রেস নেতা বলেন, ‘‘ডেবি আব্রাহামসকে নির্বাসন করা আদপেই প্রয়োজনীয় ছিল। কেননা তিনি কেবল একজন সাংসদনন, পাক সরকার এবং আইএসআইয়ের সঙ্গে সঙ্গত দিয়ে দীর্ঘদিন কাজও করে চলেছেন। ভারতের সার্বভৌমত্বের উপর আক্রমণ করার প্রতিটি প্রচেষ্টা অবশ্যই ব্যর্থ হবে।''

‘‘ব্রিটিশ সাংসদের ক্রিয়াকলাপ জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী'': সরকারি সূত্র

ব্রিটিশ সাংসদ ডেবি আব্রাহামস জম্মু ও কাশ্মীরে সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করা নিয়ে সরব হয়েছিলেন। এরপর সোমবার তাঁকে দিল্লি বিমান‌বন্দরে থামানো হয়। তাঁকে বলা হয়েছিল তাঁর ই ভিসা বাতিল হয়েছে।

গত ৫ আগস্ট সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করা হয় জম্মু ও কাশ্মীর থেকে।

‘‘ব্রিটিশ সাংসদের ক্রিয়াকলাপ জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী'': সরকারি সূত্র

সরকারি তরফে জানানো হয়েছে, ওই ব্রিটিশ সাংসদের ভারত ভ্রমণের ই-বিজনেস ভিসা বাতিল করা হয়েছে দেশের জাতীয় স্বার্থের বিরুদ্ধে ক্রিয়াকলাপে তাঁর যুক্ত থাকার অভিযোগে। কোনও ভিসায় সম্মতি দেওয়া, বাতিল করা কিংবা প্রত্যাহার করা যে কোনও দেশের গণতান্ত্রিক অধিকার বলে দাবি করা হয়।

তবে অভিষেক এদিন কেন্দ্রের সিদ্ধান্তকে সমর্থন করলেও সোমবার শশী থারুর সরকারের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছিলেন। তিনি টুইটে এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন।

.