This Article is From Feb 24, 2019

ফের ডিগবাজি পাকিস্তানের, জইশ কার্যালয়কে মাদ্রাসা বলল ইসলামাবাদ

পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর ইমরান-মন্ত্রিসভার  তথ্যমন্ত্রি  ফাওয়াদ চৌধুরি জানিয়েদেন  ভাওয়ালপুরের মাদ্রাসাতুল সাবীর এবং জামা-ই- মসজিদ সুভানআল্লার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন

ফের ডিগবাজি পাকিস্তানের, জইশ কার্যালয়কে মাদ্রাসা বলল ইসলামাবাদ

পিটিআইকে আগে ফাওয়াদ জানান, জইশ-এর সদর দপ্তরের দখল নিয়েছে পাক প্রশাসন

হাইলাইটস

  • ফের ডিগবাজি পাকিস্তানের, জইশ কার্যালয়কে মাদ্রাসা বলল ইসলামাবাদ
  • কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই অবস্থান বদলে বিবৃতি দিলেন পাক তথ্যমন্ত্রী
  • এর আগেও সন্ত্রাস দমনের প্রশ্নে একাধিক বিষয়ে ডিগবাজি খেয়েছে পাকিস্তান
লাহোর:

আবার ডিগবাজি খেল পাকিস্তান! প্রথমে ইসলামাবাদ জানিয়েছিল জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই- মহম্মদের সদর দপ্তরের  নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে  নিয়েছে প্রশাসন। পরে  জানাল হল ওই  ভবন এবং তার আশপাশের এলাকার সঙ্গে  সন্ত্রাসের কোনও সম্পর্ক নেই। পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর ইমরান-মন্ত্রিসভার  তথ্যমন্ত্রি  ফাওয়াদ চৌধুরি জানিয়েদেন  ভাওয়ালপুরের মাদ্রাসাতুল সাবীর এবং জামা-ই- মসজিদ সুভানআল্লার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।  এই বার্তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে  পড়ার পর  ডিগবাজি খায় ইসলামাবাদ। নতুন  বার্তায় তথ্যমন্ত্রী জানান, দখল নেওয়া  চত্বরটি একটি মাদ্রসা। ভারত সেটিকে  জইশের  সদর দপ্তর হিসেবে দেখানোর অপচেষ্টা  করছে।

"পাঠানপুত্র কি তাঁর কথা রাখবেন?", পুলওয়ামা নিয়ে ইমরানকে কটাক্ষ মোদীর

ঘটনার সূত্রপাত বৃহস্পতিবার। সেদিন বৈঠকে বসে পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ। তার পরের দিন সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে ফাওয়াদ জানান, জইশ-এর সদর দপ্তরের দখল নিয়েছে পাক প্রশাসন। এর আগে  এ ধরনের কথা কোনও দিন স্বীকার করেনি পাকিস্তান।  শুধু সংবাদ সংস্থাকে  দেওয়া প্রতিক্রিয়া  নয় বিষয়টি সরকারি ভাবেও জানিয়ে দেওয়া  হয়। তথ্য  দপ্তর বিবৃতি দিয়ে  জানায় প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের নেতৃত্বে হওয়া ওই বৈঠকের  পরই জইশ- এর বিরুদ্ধে  ব্যবস্থা  নেওয়া  শুরু হয়েছে। ভাওয়ালপুরের ওই বাড়িতে ৭০ জন শিক্ষক এবং ৬০০ জন ছাত্র আছে।  তাঁদের যাতে  কোনও সমস্যা না হয় তা নিশ্চিত করছে  পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের  পুলিশ। মাত্র  কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই অবস্থান বদলে ফেলে  ইসলামাবাদ। ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে  গিয়ে  জানানো হয় ওখানে  কোনও  সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ হয় না।  নিজেদের দাবিকে সত্যি প্রমাণ করতে বেশ কয়েকজন স্থানীয় সাংবাদিককে সেখানে নিয়ে  যাওয়া  হয়। সেই দলে থাকা  এক সাংবাদিক  নিজের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ছাত্র  এবং  শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলার সময় আমরা তাঁদের কাছে জইশ –ই –মহম্মদ  এবং তাদের কাজকর্ম নিয়ে জানতে চাই।  কিন্তু সকলেই বিষয়টি এড়িয়ে যান। ভাব গতিক দেখে মনে হুচ্ছিল আমাদের যাওয়ার আগে  তাদের শিখিয়ে  পড়িয়ে রাখা হয়েছে।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)

.