This Article is From May 11, 2020

বিশ্ববিদ্যালয় খোলার একমাসের মধ্যেই সেমেস্টার পরীক্ষা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের

জানা গিয়েছে, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পড়ুয়াদের স্থগিত থাকা সেমেস্টার আয়োজনে উদ্যোগ নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয় অধীনস্ত কলেজগুলোতে পাঠানো হয়েছে গাইডলাইন

বিশ্ববিদ্যালয় খোলার একমাসের মধ্যেই সেমেস্টার পরীক্ষা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের

বিশ্ববিদ্যালয় খোলার একমাসের মধ্যেই সেমেস্টার পরীক্ষায় আয়োজিত করবে সিইউ।

নয়া দিল্লি:

বিশ্ববিদ্যালয় খুললে তার একমাসের মধ্যেই আয়োজিত হবে সেমেস্টার পরীক্ষা। এই মর্মে ওয়েবসাইটে তথ্য জানাল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় (University of Calcutta)। জানা গিয়েছে, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পড়ুয়াদের স্থগিত থাকা সেমেস্টার আয়োজনে উদ্যোগ নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয় অধীনস্থ কলেজগুলোতে পাঠানো হয়েছে গাইডলাইন। লকডাউন ওঠার ১০ দিনের মধ্যে সব কলেজ ক্যাম্পাস জীবাণু-মুক্ত করতেই হবে। দেশব্যাপী এখন চলছে তৃতীয় দফার লকডাউন। ১৮ মে শেষ সেই লকডাউনের মেয়াদ। ইউজিসি'র (UGC) পরিবর্তিত পরীক্ষাসূচি মোতাবেক ৩১ মে'র মধ্যে সব বিশ্ববিদ্যালয়কে ২০১৯-২০ মরসুমের জোড় সংখ্যার সেমেস্টার (Conducting Semestar) সম্পন্ন করতে হবে। আর ৩১শে জুলাইয়ের মধ্যে বাকি সেমেস্টার শেষ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।

সেই গাইডলাইনে উল্লেখ ছিল, দ্বিতীয় আর তৃতীয় বর্ষের পঠনপাঠন অগাস্ট ১ থেকে আর প্রথম বর্ষের পঠনপাঠন ১ সেপ্টেম্বর থেকে চালু করতে হবে। শনিবার রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী, সব রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেই বৈঠকে স্থির হয় বিশ্ববিদ্যালয় খোলার একমাসের মধ্যে আয়োজিত হবে সেমেস্টার। সেই বৈঠকে উপাচার্যদের বলা হয়েছে, রাজ্য সরকারের সুপারিশ মেনে ইউজিসি নতুন গাইডলাইন তৈরি করেছে। সেই মোতাবেক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে প্রস্তুতি নিতে হবে। 

পরিযায়ী শ্রমিকদের ফেরানোর ব্যাপারে উদাসীন রাজ্য সরকার: অধীর চৌধুরী

গোটা দেশের সঙ্গে সঙ্গে রাজ্যেও (West Bengal) বাড়ছে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ। হু-হু করে কলকাতাতেও বাড়ছে সংক্রমণ।সোমবার কলকাতা পুলিশ জানিয়েছে, কমপক্ষে ৩৩৮ টি কন্টেইমেন্ট জোন রয়েছে গোটা শহরে। শহরের  পুলিশ তাঁদের নিজস্ব টুইটার অ্যাকাউন্টে সমস্ত কন্টেইমেন্ট জোনের তালিকা উল্লেখ করে দিয়েছে। সেই তালিকা অনুযায়ীই দেখা যাচ্ছে যে কলকাতা পুর কর্পোরেশনের ১ নং ওয়ার্ড থেকে শুরু করে কেএমসির ওয়ার্ড নং ১৪০ পর্যন্ত সমস্ত এলাকার মধ্যে মোট ৩৩৮ টি কন্টেইমেন্ট জোনের নাম রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে বর্তমানে কলকাতা সহ চারটি জেলা রেড জোনের মধ্যে রয়েছে। অন্য জেলাগুলো হল প্রতিবেশী হাওড়া, উত্তর ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুর। এদিকে রাজ্যের মধ্যে মোট ১১ টি জেলা রয়েছে অরেঞ্জ জোনে এবং গ্রিন জোনে রয়েছে সব মিলিয়ে ৮টি জেলা। গ্রিন জোন মানে যেখানে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রায় নেই বললেই চলে।

এদিকে জেলাভিত্তিক সংরক্ষণের তালিকা অনুযায়ী পশ্চিমবঙ্গ সরকারের "এগিয়ে বাংলা" ওয়েবসাইটে জেলা-ভিত্তিক কন্টেইমেন্ট জোনগুলির তালিকা অনুসারে বলা যায়, হাওড়ার অতি সংক্রামক মোট ৭৬ টি এলাকা রয়েছে। অন্যদিকে উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় কন্টেইমেন্ট জোন রয়েছে মোট ৯২ টি।

.