Read in English
This Article is From Feb 07, 2019

মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ‘ধর্নায় অংশ নেওয়া’ পুলিশ আধিকারিকরা মেডেল খোয়াতে পারেন

কেন্দ্র-রাজ্য সংঘাতের জেরে  রবিবার রাত  থেকে  ধর্মতলায়  ধর্নায় বসেন মুখ্যমন্ত্রী  মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

Advertisement
Kolkata (with inputs from Agencies)

সিবিআইয়ের হানার প্রতিবাদে বিক্ষোভ শুরু করেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

Highlights

  • রবিবার রাত থেকে ধর্মতলায় ধর্নায় বসেন মুখ্যমন্ত্রী
  • কর্মসূচিতে 'অংশ নেওয়া' পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ
  • কয়েকটি সূত্র থেকে এমন খবর জানা গিয়েছে
নিউ দিল্লি :

কেন্দ্র-রাজ্য সংঘাতের জেরে  রবিবার রাত  থেকে  ধর্মতলায়  ধর্নায় বসেন মুখ্যমন্ত্রী  মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া পাঁচ পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ উঠেছে।  বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।  সূত্র থেকে এমন খবর জানা গিয়েছে।  আরও  জানা গিয়েছে এই পুলিশ আধিকারিকদের মেডেল ফিরিয়ে নেওয়া হতে পারে।   
সূত্রের খবর এই পাঁচজনের মধ্যে আছেন রাজ্য পুলিশের ডিজি বীরেন্দ্র,  বিনীত কুমার গোয়েল, এডিজি( আইন শৃঙ্খলা) অনুজ শর্মা, বিধাননগরের পুলিশ কমিশনার জ্ঞানবন্ত সিং, কলকাতার কমিশনার রাজীব কুমার এবং যুগ্ম কমিশনার সুপ্রতিম সরকার।

গত রবিবার ধর্নায় বসেন  মমতা।  সেই কর্মসূচিতে যোগ দেওয়ার অভিযোগ ওঠে রাজীব এবং বাকি পুলিশ আধিকারিকদের বিরুদ্ধে। ছবিতে দেখা যায়  মমতার পাশে  বসে আছেন তাঁরা। যদিও ধর্নায় যোগ দেওয়ার কথা  স্বীকার করেননি মমতা। তিনি বলেছেন কলকাতার কমিশনার হিসেবে নিরাপত্তা দিতে রাজীব এবং বাকিরা মেট্রো চ্যানেলে  এসেছিলেন। তাঁরা মঞ্চে ওঠেননি। 

এর আগে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ধর্মতলায় ধর্না  প্রত্যাহার করার সময়ও এ নিয়ে সরব হন মমতা। তিনি  বলেন,     পুলিশ আধিকারিক ধর্না দিতে আসেননি, নিরাপত্তা দিতে  এসেছিলেন। মুখ্যমন্ত্রী থেকে  শুরু করে সাধারণ মানুষকে নিরাপত্তা দেওয়াই তাঁর কাজ। তিনি সেটাই করেছেন। প্রধানমন্ত্রী  নরেন্দ্র মোদীর সভার কথা উল্লেখ করে  মুখ্যমন্ত্রী বলেন আপনি তো সেদিন ঠাকুর নগরে সভা করেলেন। তখন  কতজন সিআরপিএফ জওয়ান আপনার  সঙ্গে ছিলেন? আপনার সভায় থাকলে সমস্যা নেই আর অন্য কারও সভায় থাকলেই সমস্যা? তাঁর পাশে দাঁড়িয়ে  অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডুও বলেন পুলিশ পুলিশের কাজ করবেই। মুখ্যমন্ত্রীকে নিরাপত্তা দেওয়া পুলিশের কাজ।

Advertisement
Advertisement