This Article is From Apr 23, 2020

কলকাতায় "লকডাউন" পরিস্থিতি খতিয়ে দেখায় মেলেনি রাজ্যের সহযোগিতা, অভিযোগ কেন্দ্রীয় দলের

Coronavirus Bengal: কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে থাকা অপূর্ব চন্দ্রের অভিযোগ রাজ্যের মুখ্যসচিবকে সহায়তার অনুরোধ করে চিঠি পাঠালেও মেলেনি জবাব

কলকাতায়

West Bengal: কেন্দ্রীয় দল করোনা ভাইরাসের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে সোমবার রাজ্যে যায় (ফাইল চিত্র)

হাইলাইটস

  • কেন্দ্রীয় দলকে অসহযোগিতা করছে রাজ্য সরকার, উঠল এমন অভিযোগ
  • বুধবার সারাদিন কলকাতার অতিথিশালায় বসেই দিন কাটল কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের
  • আগে যদিও রাজ্যের পক্ষ থেকে সহায়তার আশ্বাস দেওয়া হয়, তবে বাস্তবে তা হয়নি
কলকাতা:

রাজ্যের (West Bengal) সামগ্রিক করোনা পরিস্থিতি ও লকডাউনের নিয়ম (Coronavirus Bengal) কতটা মানা হচ্ছে তা খতিয়ে দেখতে পশ্চিমবঙ্গে এলেও কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক দলকে সহায়তা করেনি রাজ্য সরকার। সেই কারণে বুধবার সারাদিন কলকাতার অতিথিশালায় বসেই সময় কাটল কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের (Coronavirus Central Team In Kolkata)। অভিযোগ রাজ্যের মুখ্যসচিব রাজীব সিনহাকে সহায়তার অনুরোধ করে চিঠি পাঠালেও মেলেনি কোনও জবাব। অথচ মঙ্গলবারই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের অসহযোগিতার অভিযোগ পেয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব অজয় ​​ভাল্লা রাজ্যের মুখ্য সচিব রাজীব সিনহাকে একটি চিঠিতে এ ব্যাপারে ক্ষোভপ্রকাশও করেন। এমনকী, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন, ২০০৫ এর উদাহরণ তুলে ধরে একথাও বলা হয় যে রাজ্য সরকার কেন্দ্রের আদেশ মানতে বাধ্য এবং যদি তা না করা হয় তবে রাজ্যের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

জবাবে রাজীব সিনহা জানান যে, যেহেতু কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল আগে থেকে কিছু না জানিয়েই রাজ্যে আসে তাই তাঁদের যথাযথ সহায়তা দেওয়ার জন্যে কোনও নির্দিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত লোকজন ছিল না, যার জন্যেই হয়তো কিছু সমস্যা হতে পারে। পাশাপাশি তিনি চিঠিতে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তরফে কেন্দ্রীয় সরকারের আদেশ কার্যকর করার জন্যে এবং কেন্দ্রীয় দলকে সহায়তা করার ব্যাপারে "সর্বোচ্চ আশ্বাস" দেন। কিন্তু আশ্বাসই সার, প্রকৃতপক্ষে দেখা গেল রাজ্যের সহযোগিতার অভাবে বুধবার গোটা দিন প্রায় অতিথিশালায় বসেই কাটাতে হল কেন্দ্রীয় স্তরের প্রতিনিধিদের।

কেন্দ্রীয় দল পাঠানো নিয়ে কেন্দ্র-রাজ্যের মধ্যে উত্তপ্ত চিঠি বিনিময়, নিয়ম মানার আশ্বাস দিল রাজ্য

এমনকী জানা যায়, ওই কেন্দ্রীয় দলের নেতৃত্বে থাকা কেন্দ্রের অতিরিক্ত সচিব অপূর্ব চন্দ্র সহায়তার জন্য সকাল সাড়ে দশটায় বাংলার মুখ্যসচিব রাজীব সিনহাকে একটি চিঠি পাঠিয়েছিলেন। বুধবার রাত ৯ টা পর্য্ন্ত তার কোন উত্তর আসেনি।

সূত্র মারফৎ খবর, দিনভর পাঁচ সদস্যের কেন্দ্রীয় দলটি বিএসএফ গেস্ট হাউসে রাজ্য সরকারের সাহায্যের অপেক্ষাতেই কাটায়। তবে এ বিষয়ে রাজ্যের মুখ্যসচিবকে সংবাদমাধ্যমের তরফ থেকে প্রশ্ন করা হলে কোনও জবাব দেননি তিনি।

টালবাহানার পর অবশেষে অনুমতি পেল কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল

মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিবকে লেখা রাজ্য়ের মুখ্য সচিবের আশ্বাস সম্বলিত চিঠিটির উদাহরণ তুলে ধরে রাজ্য সরকারের কাছে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে বেশ কিছু প্রশ্ন করা হয় কেন্দ্রীয় দলের পক্ষ থেকে। করোনা আক্রান্তদের জন্যে কী কী ব্যবস্থা নিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার এ ব্যাপারেও জানতে চাওয়া হয়।

পাশাপাশি ওই চিঠিতে প্রশ্ন তোলা হয় রাজ্যের চিকিৎসকদের নিয়ে গঠিত বিশেষ কমিটি নিয়েও। ওই কমিটিই করোনা (Coronavirus) আক্রান্ত সন্দেহে কেউ মারা গেলে তাঁর মৃত্যুর কারণ ঠিক কী তা নির্ধারণ করছে। কেননা এর আগে বেশ কয়েকবার রাজ্যের বিরোধী দলগুলো এই কমিটি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে এবং অভিযোগ করেছে যে রাজ্যে করোনা আক্রান্ত বা মৃতদের সঠিক পরিসংখ্য়ান দিচ্ছে না রাজ্য সরকার। তবে এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রীয় দলের পাঠানো সেই চিঠির কোনও সদুত্তর মেলেনি বলেই খবর।

World

67,69,38,430Cases
62,55,71,965Active
4,44,81,893Recovered
68,84,572Deaths
Coronavirus has spread to 200 countries. The total confirmed cases worldwide are 67,69,38,430 and 68,84,572 have died; 62,55,71,965 are active cases and 4,44,81,893 have recovered as on January 9, 2024 at 10:54 am.

India

4,50,19,214 475Cases
3,919 -83Active
4,44,81,893 552Recovered
5,33,402 6Deaths
In India, there are 4,50,19,214 confirmed cases including 5,33,402 deaths. The number of active cases is 3,919 and 4,44,81,893 have recovered as on January 9, 2024 at 8:00 am.

State & District Details

State Cases Active Recovered Deaths
.