Read in English
This Article is From Jan 21, 2019

সিবিআইয়ের অন্তর্বর্তীকালীন অধিকর্তা নাগেশ্বর রাওয়ের নিয়োগ- মামলা থেকে সরলেন প্রধান বিচারপতি

এম নাগেশ্বর রাওকে সিবিআইয়ের অন্তর্বর্তীকালীন অধিকর্তা পদে নিয়োগ করা নিয়ে  বিতর্ক আগেই হয়েছে।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

Highlights

  • মামলা থেকে নিজেকে সরিয়ে নিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ
  • সিবিআই অধিকর্তা অলোক বর্মাকে পদ থেকে আগেই সরিয়ে দেওয়া হয়েছে
  • নতুন অধিকর্তা নিয়োগের কমিটিতে আছে বলে মামলা শুনবেন না তিনি
নিউ দিল্লি :

এম নাগেশ্বর রাওকে সিবিআইয়ের অন্তর্বর্তীকালীন অধিকর্তা পদে নিয়োগ করা নিয়ে বিতর্ক আগেই হয়েছে। মামলাও হয়েছে। এবার সেই মামলা থেকে নিজেকে সরিয়ে নিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ । তাঁর যুক্তি পদাধিকার বলে  সিবিআইয়ের অধিকর্তা বেছে  নিতে গঠিত কমিটিতে  তিনি আছেন তাই এই মামলা  শুনবেন না। সিবিআই অধিকর্তা অলোক বর্মাকে পদ থেকে আগেই  সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।  এরপর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, লোকসভায়  কংগ্রেসের  দলনেতা  মল্লিকার্জুন খাড়গে এবং সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে গঠিত কমিটির পরবর্তী সিবিআই প্রধানকে বেছে  নেওয়ার কথা। তার আগে মামলা থেকে সরে  দাঁড়ালেন প্রধান বিচারপতি।

ভারতের মোট ৫১.৫৩ শতাংশ সম্পদ রয়েছে ১ শতাংশ মানুষের কাছে

সব  মিলিয়ে দু'বার সিবিআইয়ের অন্তর্বর্তীকালীন হয়েছেন নাগেশ্বর রাও। প্রথমবার অলোক বর্মাকে   ছুটিতে পাঠানোর পর পদে বসেন নাগেশ্বর। আর দ্বিতীয়বার সিবিআই অধিকর্তা পদ থেকে অলোক বর্মাকে পাকাপাকি ভাবে সরানোর পর আরও একবার দায়িত্ব দেওয়া হয় নাগেশ্বরকে। 

Advertisement

এই নিয়োগকে চ্যালেঞ্জ করে আদালতের দ্বারস্থ হয় একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। গত সোমবার মামলাটি দায়ের হয়। আবেদনকারীদের দাবি নিয়ম ভেঙে  নাগেশ্বর রাওকে  নিয়োগ করা হয়েছে। তাদের হয়ে  মামলা লড়ছেন প্রবীণ আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণ।

বাজেট পেশ করতে দেশে ফিরবেন জেটলি: সূত্র

Advertisement

নিয়োগের বিরোধিতা করেই সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছে  স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। এদিকে দায়িত্ব  নিয়েই একাধিক আধিকারিকে বদল করা  থেকে  শুরু করে বেশ কিছু  সিদ্ধান্ত নেন। অলোক বর্মার নেওয়া বিভিন্ন সিদ্ধান্ত বদলেও ফেলেন তিনি। এরপর সুপ্রিম কোর্টের রায়ে পদ ফিরে পান অলোক বর্মা। আদালত বলে যেভাবে  অলোককে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে তা বেআইনি। সিবিআই  অধিকর্তাকে নিয়োগ বা অপদসারণের জন্য যে কমিটি আছে সেখানে আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। সেই কমিটির নেতৃত্বে আছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কমিটি অলোক বর্মাকে  সরিয়ে দেয়।

Advertisement