Here are the top 10 developments in this coronavirus story:
রাজস্থানের স্বাস্থ্যমন্ত্রী রঘু শর্মা সাংবাদিকদের জানান, র্যাপিড টেস্ট কিট মাত্র ৫.৪ শতাংশ ক্ষেত্রে সঠিক ফলাফল জানিয়েছে। রাজস্থানের পাশাপাশি কেরল ও তামিলনাডুও এই কিট নিয়ে অভিযোগ জানিয়েছে।
রাজস্থান শুক্রবার পর্যন্ত ১৭০টি পরীক্ষা করেছে কোভিড-১৯ হটস্পটগুলিতে। এই কিট ব্যবহার করা হয়েছে তাঁদের উপরে যাঁদের ইতিমধ্যেই করোনা পজিটিভ এসেছে। কিন্তু কিট ব্যবহার করার পর তাঁদের শরীরে সংক্রমণ মেলেনি। রঘু শর্মার দাবি, এর ফলেই এই কিটের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
আইসিএমআর আপাতত আগামী দু'দিন এই কিট ব্যবহার করতে বারণ করেছে সমস্ত রাজ্যকে।
গত সপ্তাহেই চিন জানিয়ে দিয়েছিল, এই কিট সংক্রান্ত এমন দাবি ঠিক ন। তাদের দাবি, তারা মেডিক্যাল সামগ্রী রফতানি করার বিষয়টিকে অসীম গুরুত্ব দেয়।
এই মাসেই চিন থেকে ৭ লক্ষ র্যাপিড টেস্ট কিট আমদানি করে কেন্দ্র। সেগুলি সারা দেশে বিতড়ন করা হয়। তার আগে আইসিএমআর পরামর্শ দিয়েছিল কোভিড-১৯ হটস্পটে সকলকেই পরীক্ষা করে দেখতে। এই পরীক্ষা শুরু হয়েছে চার দিন আগে।
বহু রাজ্য পর্যাপ্ত পরীক্ষা করতে পারেনি চলতি আরটি-পিসিআর পদ্ধতিতে। এই পরীক্ষা ল্যাবরেটরিতে হয় এবং ফল পেতে সর্বোচ্চ ৬ ঘণ্টা লাগে। কিন্তু র্যাপিড টেস্ট কিটের সাহায্যে ৩০ মিনিটের মধ্যেই পরীক্ষার ফলাফল পাওয়া সম্ভব।
সূত্রানুসারে, বিভিন্ন রাজ্য থেকে অনুরোধ আসার পরেই আইসিএমআর এই কিট ব্যবহারে সম্মত হয়।
১৭ এপ্রিল একটি চিঠিতে আইসিএমআর এটা স্পষ্ট করে জানিয়ে দেয় যে, এই অঋআন্টিবডি পরীক্ষা কেবল বিকল্প পদ্ধতি। এটি আরটি-পিসিআর পদ্ধতিকে স্থানান্তরিত করতে পারবে না।
র্যাপিড টেস্ট কিটের পরীক্ষায় ৬০০ টাকা করে খরচ হয়। এই পরীক্ষায় মূলত রক্ত পরীক্ষা করা হয়। এই পদ্ধতিতে ব্যক্তির শরীরে করোনা ভাইরাসের অ্যান্টিবডি আছে কিনা খুঁজে দেখা হয়। এটাই কারও শরীরে কোভিড-১৯ ভাইরাস থাকার চূড়ান্ত প্রমাণ। এমনকী কোনও ব্যক্তি লক্ষণহীন হলেও তার সংক্রমণ এই পদ্ধতিতে ধরা পড়তে পারে।
কিন্তু বিজ্ঞানীদের দাবি, এই পদ্ধতি অব্যর্থ নয়। তাঁরা এই পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। গোটা বিশ্ব এমন এক পদ্ধতির সন্ধানে রয়েছে যা ১০০ শতাংশ কার্যকরী হবে।
World
India
State & District Details
State | Cases | Active | Recovered | Deaths |
---|