কলকাতা: লটারি প্রতারণা চক্রে জড়িত অভিযোগে কলকাতা থেকে আরও একজনকে গ্রেফতার করল সিআইডি। এই নিয়ে লটারি চক্রে মোট তিনজনকে গ্রেফতার করল রাজ্যের গোয়েন্দা পুলিশ।
রাজ্য গোয়েন্দা সংস্থার এক শীর্ষ আধিকারিক জানিয়েছেন, ধৃতের নাম ফারহান খান। সোমবার শহরের পার্ক সার্কাস এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তিনি জানিয়েছেন,“পাক চক্রের একজন এজেন্ট হিসাবে টাকার লেনদেন করত ফারহান”। এই চক্রের সঙ্গে আর কে কে জড়িত তা জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা।
খাগড়াগড়কাণ্ডে এনআইএ-র হাতে ধৃত আরও ১
বাজার থেকে বেআইনিভাবে টাকা তোলার অভিযোগে বাংলাদেশের সংস্থা প্রাণের ডিরেক্টর রাজেশ ঘোষ এবং সেলস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ম্যানেজার বিধান কীর্তনিয়াকে গ্রেফতার করা হয়।
১৩ জানুয়ারি পূর্ব মেদিনীপুরের এগরা থানায় একটি স্বতঃপ্রণোদিত মামলা রুজু করা হয়। সিআইডি জানতে পারে, এ রাজ্যের পাশাপাশি ভিন রাজ্য থেকেও প্রতারণা করে টাকা তুলত চক্রের সঙ্গে জড়িতরা। তদন্ত নেমে তাঁরা জানতে পারেন, বাজার থেকে তোলা টাকা হাওয়ালা চক্রের মাধ্যমে তারা পাকিস্তানে পাঠিয়ে দিত। কীভাবে চলত এই চক্র ? তদন্তকারীদের কথায়,
নিউজ চ্যানেলকে টাকা দিয়ে স্টিং অপারেশন করানো হচ্ছেঃ মমতা
+৯২, ০০৯২ দিয়ে শুরু কোনও নম্বর থেকে ফোন করে যে কোনও ব্যক্তিকে বলা হত যে, তিনি লটারিতে প্রচুর টাকা জিতেছেন। প্রসেসিং ফি জমা দিলেই সেই টাকা তাঁর অ্যাকাউন্টে জমা হয়ে যাবে। প্রসেসিং ফি-র নাম করে আদায় করা টাকা হাওয়ালা চক্রের মাধ্যমে দুবাই হয়ে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দিত তারা।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)