This Article is From Jun 02, 2019

বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে পোস্ট, পরদিনই কংগ্রেসের দিব্যা স্পন্দনার বিদায় টুইটার থেকে

স্পন্দনার(Divya Spandana) সৌজন্যেই কংগ্রেস সোশ্যাল মিডিয়ায় এতদিনের ভাবমূর্তি পাল্টে খানিক জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।

বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে পোস্ট, পরদিনই কংগ্রেসের দিব্যা স্পন্দনার বিদায় টুইটার থেকে

তাঁর প্রোফাইল পেজটিকে লেখা ‘এই অ্যাকাউন্টটির অস্তিত্ব নেই।’

হাইলাইটস

  • কংগ্রেসের মুখপাত্র দিব্যা স্পন্দনা আর টুইটারে নেই।
  • আগের দিনই নির্মলা সীতারমনকে অভিনন্দন জানান তিনি।
  • দিব্যার টুইটার থেকে অন্তর্হিত হওয়ার ব্যাপারে নীরব কংগ্রেস।
নয়াদিল্লি:

কংগ্রেসের (Congress ) মুখপাত্র দিব্যা স্পন্দনা (Divya Spandana) আর টুইটারে নেই। মাইক্রো ব্লগিংওয়েবসাইটে তাঁর প্রোফাইল পেজটিকে লেখা রয়েছে ‘এই অ্যাকাউন্টটির অস্তিত্ব নেই।' আগের দিনই ১৯৭০-এর পরে প্রথম মহিলা অর্থমন্ত্রী হওয়া বিজেপি (BJP) নেত্রী নির্মলা সীতারমনকে (Nirmala Sitharaman) অভিনন্দন জানিয়ে টুইট করেন। শেষবার এই দায়িত্বে থাকা নেত্রী ছিলেন ইন্দিরা গান্ধী (Indira Gandhi)। দিব্যা বন্দনার টুইটার থেকে অন্তর্হিত হওয়ার সঙ্গে টেলিভিশনে কোনও বিতর্কে অংশ নেওয়ার ব্যাপারে কংগ্রেসের এক মাসের নিষেধাজ্ঞার কোনও যোগ আছে কিনা সেটা পরিষ্কার নয়। গত মঙ্গলবার দলের মুখপাত্র রণদীপ সুরযেওয়ালা টুইট করে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। তিনি লেখেন— ‘‘সমস্ত মিডিয়া চ্যানেল/ সম্পাদকের কাছে অনুরোধ, কোনও কংগ্রেস প্রতিনিধিকে শো-তে না রাখার জন্য।'' সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে জানা যাচ্ছে, স্পন্দনা কেন তাঁর টুইটার অ্যাকাউন্ট মুছে দিলেন সে ব্যাপারে কংগ্রেসের মিডিয়া শাখা কোনও মন্তব্য করতে রাজি হননি। এটা দলের এক মাসের মন্তব্য না করার পরিকল্পনারই অংশ কি না সেটা জানা যায়নি।

মন্ত্রিসভার বণ্টন নিয়ে ক্ষুব্ধ নীতিশ কুমার, জানালেন বিজেপির পাশেই আছেন

জাতীয় নির্বাচনে দলের খারাপ ফলাফলের পরে কি তাঁকে কংগ্রেসের সোশ্যাল মিডিয়া দল থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে, এই প্রশ্নের উত্তরে স্পন্দনা এএনআই-কে বলেন, ‘‘আপনাদের সূত্রটি ভুল।''স্পন্দনার (Divya Spandana) সৌজন্যেই কংগ্রেস সোশ্যাল মিডিয়ায় এতদিনের ভাবমূর্তি পাল্টে খানিক জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। বিজেপির সোশ্যাল মিডিয়ায় যেমন জনপ্রিয়তা তার উত্তরে কংগ্রেস একটা অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নতুন সরকারের নতুন অর্থমন্ত্রী সীতারমনকে অভিনন্দন জানানোর সময় স্পন্দনা দেশের অর্থনৈতিক মন্দার বিষয়টিও উল্লেখ করেন।

ভারতীয় দূতাবাসের ইফতার পার্টিতে যোগ দিতে আসা অতিথিদের ভয় দেখিয়ে সরিয়ে দিলেন পাক আধিকারিকরা

তিনি লেখেন— ‘‘অভিননন্দন নির্মলা সীতারমন, যিনি এণন এক পদের দায়িত্ব নিলেন, যাতে শেষ বার দায়িত্বপ্রাপ্ত মহিলা ছিলেন ইন্দিরা গান্দী, ১৯৭০-এ। আপনি আমাদের নারীদের গর্বিত করেছেন। জিডিপি মোটেই ভালো অবস্থায় নেই। আমি নিশ্চিত, আপনি আপনার সেরাটা দেবেন অর্থনীতির উন্নতির জন্য। আমাদের সমর্থন আপনার জন্য রয়েছে। শুভ কামনা।''

সোনিয়া গান্ধী ও তাঁর পুত্র রাহুল গান্ধীর মতো কংগ্রেসের শীর্ষনেতারা বারে বারে বৈঠক করে দলের আগামী দিনের কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা করছেন। এবারের নির্বাচনে বিজেপি কংগ্রেসকে কার্যত দাঁড়াতে দেয়নি। ৫৪৩টি আসনে মাত্র ৫২টিতে জয়ী হয় কংগ্রেস। রাহুল গান্ধী দলের সভাপতি পদ থেকে সরে যেতে চেয়েছেন। তাঁকে দলীয় কর্মীরা অনেক অনুরোধ করলেও তিনি সিদ্ধান্ত ফেরাতে রাজি হননি।

.