বেশিরভাগ রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল এবং বহু যানবাহনই এদিন চলেনি।
কলকাতা: করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার কারণে, সংক্রমণ ঠেকাতে দেশজুড়ে ৩১ দিনের লকাউন ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শুক্রবার ছিল লকডাউনের দ্বিতীয় দিন। এদিনও ঘরবন্দিই ছিলেন রাজ্যের বাসিন্দারা। রাস্তাঘাট ছিল শুনশান। মঙ্গলবার দেশজুড়ে ২১ দিনের লকডাউন ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। সেই মতো এদিন রাস্তায় নামেনি কোনও সরকারি, বেসরকারি বাস, শুধুমাত্র নিত্যপ্রয়োজনীয় ও অত্যবশকীয় পণ্য ছাড়া বাকি সমস্ত ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বন্ধই ছিল। কয়েককটি জায়গায় বাজারে হুড়োহুড়ি করতেও দেখা গিয়েছে, অনেক দোকানের বাইরে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে, গোল গণ্ডি কেটে দেওয়া হয়। কয়েকটি দোকানে হোর্ডিং দেখা গিয়েছে, সেখানে লেখা সামাজিক দূরত্ব বজায় না রাখলে, কোনও পণ্য মিলবে না।
লকডাউনের সময় অতিসক্রিয়তার জন্য পুলিশকর্মীদের সরাল রাজ্য
বেশিরভাগ রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল এবং বহু যানবাহনই এদিন চলেনি। রাস্তায় শুধুমাত্র চলতে দেখা গিয়েছে পুলিশ এবং অন্যান্য জরুরি পরিষেবার গাড়িগুলি। কলকাতায় পার্ক এবং বাসস্ট্যান্ডগুলি পরিষ্কার করতে দেখা গিয়েছে পুরকর্মীদের।
শুক্রবার চতুর্থদিনে, রাজ্যের একাধিক জায়গায় খবরের কাগজ মেলেনি, যদিও একাধিকবার তার জন্য আবেদন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সাধারণ মানুষকে ঘরের বাইরে না বেরোনের আর্জি জানিয়ে মাইকে প্রচার করে পুলিশ। পাশাপাশি সাধারণ মানুষকে মাল মজুত না করার আর্জি জানানো হয়। তবে খাদ্যশষ্য, এলপিজি, এবং অন্যান্য সামগ্রি জোগানে ঘাটতি হবে না বলে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে সরকারের তরফে।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)