ভারতে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের ১০ টি তথ্য:
করোনা সংক্রমণে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় ভারতের থেকে এগিয়ে রয়েছে আমেরিকা, ব্রাজিল, রাশিয়া, ব্রিটেন, স্পেন, ইতালি, ফ্রান্স, জার্মানি। আমেরিকায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৬ লক্ষ ছাড়িয়েছে। মৃতের সংখ্যা প্রায় ১ লক্ষ।
গত চার দিন ধরে ভারতে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৬,০০০ ছাড়িয়েছে। গত সপ্তাহে লকডাউন কিছুটা শিথিল করার পরই পাঁচ দিনে ব্যাপক হারে করোনা আক্রান্তের খোঁজ মিলেছিল।
সোমবার ইদ-উল-ফিতর পালিত হবে দেশজুড়ে। মুসলিম নেতারা সকলকে বাড়িতে বসেই প্রার্থনা করার আর্জি জানিয়েছেন।
মহারাষ্ট্র্রে আক্রান্তের সংখ্যা ৫০,০০০ ছাড়িয়েছে। রবিবার সেখানে একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ৩,০৪১ জন। একদিনের হিসেবে যা মহারাষ্ট্রের সর্বাধিক আক্রান্তের নয়া রেকর্ড।
সোমবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে আন্তঃরাজ্য বিমান পরিষেবা। যাত্রীদের দেখা গিয়েছে শিল্ড ও মাস্ক পরে বিমানবন্দরে আসতে। ক্রু সদস্যরা প্রোটেকটিভ গাউন, মাস্ক ও ফেস শিল্ড পরে রয়েছেন।
সরকার সমস্ত যাত্রীকে ‘আরোগ্য সেতু' অ্যাপটি ডাউনলোড করার নির্দেশ দিয়েছে। রাজ্যগুলিকে বলা হয়েছে থার্মাল স্ক্রিনিং চালু রাখতে।
অসমে ১০,০০০-এরও বেশি মানুষ বন্যার কবলে পড়েছেন অতিমারীর মধ্যেই। এদিকে বুধবার ঘূর্ণিঝড় আমফানের প্রকোপে বাংলার বহু অঞ্চলে ঘরবাড়ি ভেঙে গিয়েছে। প্রবল সমস্যায় জনজীবন।
চেন্নাইয়ে ১৭টি বড় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান খুলতে চলেছে। প্রসঙ্গত, দেশের মধ্যে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্যের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে তামিলনাডু।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ড. হর্ষ বর্ধন জানাচ্ছেন, করোনার টিকা আবিষ্কারের কাজ চলছে। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে তিনি জানাচ্ছেন, ‘‘এটা বলা কঠিন কবে টিকা পাওয়া সম্ভব হবে। কিন্তু একজন চিকিৎসক হিসেবে বলতে পারি গবেষণা চলছে।''
সারা বিশ্বে করোনা সংক্রমণের শিকার ৫৪ লক্ষ মানুষ। মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৩.৪ লক্ষ।