This Article is From Mar 31, 2020

বাড়ল বাংলাদেশের লকডাউনের সময়সীমা, গোষ্ঠী সংক্রমণ এড়াতে এই পদক্ষেপ

৪ এপ্রিল পর্যন্ত থাকার কথা ছিল লকডাউন। কিন্তু মঙ্গলবার জানিয়ে দেওয়া হল আরও কয়েকদিন লকডাউন থাকবে বাংলাদেশে।

Advertisement
ওয়ার্ল্ড Edited by (with inputs from PTI)

নিজের বাসভবনে ভিডিও কনফারেন্স করার পর এই সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

Highlights

  • বাংলাদেশে লকডাউনের সময়সীমা বাড়ানো হল
  • ৯ এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউনের কথা জানানো হয়েছে
  • এর আগে বলা হয়েছিল ৪ এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউন থাকবে

বাড়ল বাংলাদেশের (Bangladesh) লকডাউনের (Lockdown) সময়সীমা। মঙ্গলবার জানিয়ে দেওয়া হল, ৯ এপ্রিল পর্যন্ত থাকবে লকডাউন। নোবেল করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণে সারা বিশ্বে ৩৮,০০০ প্রাণহানি হয়েছে। বাংলাদেশে এখনও পর্যন্ত ৫০ জনের শরীরে সংক্রমণ ধরা পড়েছে। মৃত ৫। ২৬ মার্চ ১০ দিনের লকডাউনের ঘোষণা করা হয়। সেই হিসেবে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত থাকার কথা ছিল লকডাউন, কিন্তু মঙ্গলবার জানিয়ে দেওয়া হল আরও কয়েকদিন লকডাউন থাকবে বাংলাদেশে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানিয়েছেন, ‘‘লকডাউন ৯ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হল। কিন্তু অফিস ও কারখানায় স্বল্প মাত্রায় কাজ চলবে।'' 
শেখ হাসিনা তাঁর সরকারি বাসভবন ‘গণ ভবন'-এ এক ভিডিও কনফারেন্স করেন সিনিয়র সরকারি পদাধিকারীদের সঙ্গে।

লকডাউনের প্রভাবে একধাক্কায় কমল কলকাতার দূষণের মাত্রা, শুদ্ধ হল বাতাস

জানা যাচ্ছে, ওই কনফারেন্সে স্বাস্থ্য দফতরের কর্মী ও বিশেষজ্ঞরা গোষ্ঠী সংক্রমণের ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করলে লকডাউনের সময়সীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন হাসিনা।

Advertisement

স্বাস্থ্য পরিষেবার এক ডিরেক্টর সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে জানিয়েছেন, শুক্রবার লকডাউন ঘোষণার পর বহু মানুষ ভিড় বাস, ফেরি ও ট্রেনে করে বাড়ি ফেরার চেষ্টা করেন। সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার সব সতর্কতা সত্ত্বেও তাঁরা ওই ভাবে চলাফেরা করেন বলে তিনি জানান। একই ভাবে ৪ এপ্রিল লকডাউন তোলার পর যদি ওই ভাবে তাঁরা ফের আসেন তাহলে সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে।

পা ভেঙেছে, মন ভাঙেনি! সেই জোরেই হেঁটে বাড়িমুখো পরিযায়ী শ্রমিক ভ্রমরলাল!

Advertisement

তিনি জানাচ্ছেন, ‘‘লকডাউন ৪ এপ্রিল থেকে বাড়িয়ে ৯ এপ্রিল করে দিলে পরীক্ষা ও সুস্থতার ১৪ দিনের একটি বৃত্ত পূর্ণ হবে।''

আগামী ১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে যাতে কোনও সামাজিক অনুষ্ঠান আয়োজিত না হয়, সে ব্যাপারে নির্দেশ জারি করেছেন শেখ হাসিনা। সকলকে জন সমাবেশ এড়ানোর অনুরোধ করেছেন তিন‌ি। বরং ডিজিটাল মাধ্যমে নববর্ষ পালনের আর্জি জানান তিন‌ি। তিনি মেনে নিচ্ছেন, এই ঐতিহ্যবাহী প্রথা বন্ধ রাখাটা কষ্টকর। কিন্তু জনস্বার্থে তা করতেই হবে বলে জানান তিনি।

Advertisement

পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর দাম যেন কোনও ভাবেই বেশি না নেওয়া হয় বলে সতর্ক করেন তিনি। জানাচ্ছেন, এই সময়ে এই ধরনের দুর্নীতিকে কড়া ভাবে দমন করা হবে।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement