Read in English
This Article is From Apr 23, 2020

রাজারহাট কোয়ারান্টাইন সেন্টার ঘুরলো কেন্দ্রীয় পরিদর্শক দল

এই পরিদর্শক দলের প্রধান অপূর্ব চন্দ্রের নেতৃত্বে একটা দল রাজারহাট কোয়ারান্টাইন সেন্টার পরিদর্শন করে

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by (with inputs from PTI)

রাজ্যে দুটি কেন্দ্রীয় পরিদর্শক দল ঘুরছে সংক্রমণ সংক্রমণ তথ্য পর্যালোচনা করতে। (ফাইল ছবি)

কলকাতা :

রাজারহাট কোয়ারান্টাইন সেন্টারের (Rajarhat quarantine centre) পরিস্থিতি খতিয়ে দেখল কেন্দ্রীয় দল। আন্তঃমন্ত্রী পরিষদের দুটি দল রাজ্যে এসেছে। সংক্রমণ সংক্রান্ত পরিস্থিতি পর্যালোচনা করাই তাঁদের কাজ। একটা দল এদিন রাজারহাট গিয়েছিল। বৃহস্পতিবার জানাল সরকারি একটা সূত্র। একটা দল উত্তরবঙ্গের পরিস্থিতি পর্যালোচনায় ব্যস্ত বলে খবর।। ইতিমধ্যে রাজ্যের থেকে বিস্তারিত রিপোর্ট চেয়েছে এই পরিদর্শক দল। নমুনা পরীক্ষার পরিসংখ্যান, এবং পর্যাপ্ত অক্সিজেন ও ভেন্টিলেটর-এর বন্দোবস্ত রয়েছে কিনা, সেই রিপোর্টে উল্লেখ করতে হবে। এই পরিদর্শক দলের প্রধান অপূর্ব চন্দ্রের নেতৃত্বে একটা দল রাজারহাট কোয়ারান্টাইন সেন্টার পরিদর্শন করে। এই অপূর্ব চন্দ্র কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের বর্ষীয়ান আমলা। এদিকে উত্তরবঙ্গ সফরে থাকা অপর কেন্দ্রীয় দল এখনও মাঠে নামেনি বলেই খবর। 

‘অপমানিত' মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যপালকে মনে করালেন তিনি ‘মনোনীত'

যদিও এই পরিদর্শক দলের রাজ্য সফর নিয়ে বিতণ্ডায় জড়িয়েছিল কেন্দ্র  ও রাজ্য। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক ও রাজ্যের মুখ্য সচিব রাজীব সিনহার মধ্যে একপ্রস্থ চিঠি চালাচালি হয়েছে। মঙ্গলবার এই বিষয়ে সরব হতে দেখা গিয়েছিল মুখ্যমন্ত্রীকেও। ত্রুটিপূর্ণ টেস্টিং কীট কেন পাঠানো হয়েছে? এই প্রশ্ন করে সরব হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তবে, এদিন আবার কলকাতার পথে নামতে দেখা গেল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এই নিয়ে টানা তৃতীয় দিন লকডাউনের শহরের পথে মুখ্যমন্ত্রী। সকলকে লকডাউনের  নিয়ম কঠোর ভাবে মেনে চলার নির্দেশ দেন তিনি। তিনি জানান, করোনা সংক্রমণের শৃঙ্খলকে ভাঙতে হলে লকডাউন ছাড়া উপায় নেই। বৃহস্পতিবার কলকাতার মৌলালি ও বেহালা চত্বরে যান মুখ্যমন্ত্রী। গাড়িতে বসে মাইকে সকলের উদ্দেশে আর্জি জানিয়ে তিনি বলেন, কেউ যেন কোনও জমায়েত না করেন বা আড্ডা দিতে বেরোন কিংবা পথে ঘুরে বেড়ান। সকলকেই ঘরে থাকার নির্দেশ দেন তিনি।

জাল কার্ফু পাস নিয়ে দিল্লির হটস্পট থেকে বিহারে যাওয়ার চেষ্টা, আটক করল পুলিশ 

তিনি বলেন, ‘‘মনে রাখবেন সামাজিক দূরত্বের অর্থ এই নয় যে আপনি আপনার কাছের মানুষদের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছেন। শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখলে তা করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জিততে সাহায্য করবে এবং কয়েক মাস পরে দুর্গাপুজো উপভোগ করতে পারবেন। দয়া করে বাইরে বেরোবেন না।''  তিনি আরও বলেন, ‘‘লকডাউন নতুন শব্দ। এর সম্পর্কে আমরা এর আগে জানতাম না। কিন্তু এটাই একমাত্র পথ। আমরা দেখেছি মানুষ নানা সমস্যায় পড়েছেন। আমরা তা প্রশমিত করতে সাহায্য করেছি।''

Advertisement

২০১৬ সালের নোটবন্দির পরে সবচেয়ে অভূতপূর্ব হিসেবে লকডাউনের কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী। করোনা ভাইরাসের সঙ্গে লড়তে গেলে এটা ছাড়া যে আর উপায় নেই বারবার সেকথা বলেন তিনি।

নমুনা পরীক্ষার মাত্রা নিয়ে উদ্বেগ! মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি চিকিৎসক সংগঠনের



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement
Advertisement