தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From May 03, 2020

পরিযায়ী শ্রমিকদের ভাড়া দিয়ে উঠতে হবে স্পেশাল ট্রেনে! মন্ত্রকের সিদ্ধান্তে আপত্তি বিরোধীদের

তৃতীয় দফার লকডাউনে কিছু ছাড় দেওয়া হয়েছে রেড, অরেঞ্জ, গ্রিন জোন। গণপরিবহণ আগের মতোই বন্ধ থাকবে।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

বাড়ি ফিরতে টিকিট কেটে উঠতে হবে ট্রেনে। পরিযায়ী শ্রমিকদের এই বার্তা দিয়েছে কেন্দ্র।

নয়া দিল্লি :

পরিযায়ী নাগরিকদের (Migrants) স্বরাজ্যে ফেরাতে স্পেশাল ট্রেন চালু করেছে রেল মন্ত্রক। এবার সেই ট্রেনে (Special Train) চাপতে গেলে গুণতে হবে টাকা। সংশ্লিষ্ট রাজ্য কোষাগারে সেই টাকা জমা পড়বে। এই মর্মে বার্তা পাঠিয়েছে মন্ত্রক। আর রেল মন্ত্রকের সাম্প্রতিক এই উদ্যোগে রাজনৈতিক চাপানউতোর তুঙ্গে। সংক্রমণ প্রতিরোধে কেন্দ্রীয় ভাবে আরও দু'সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে লকডাউনের মেয়াদ। এই পরিস্থিতিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আটক পরিযায়ী নাগরিকদের স্বরাজ্যে ফেরাতে উদ্যোগী হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। রেল মন্ত্রকের সঙ্গে সমন্বয় গড়ে চালানো হচ্ছে বিশেষ ট্রেন। এই পরিযায়ী নাগরিকদের মধ্যে আছেন; শ্রমিক, পড়ুয়া, পর্যটক-সহ অন্যরা। কিন্তু রেল মন্ত্রকের টিকিট ভাড়া সংক্রান্ত সিদ্ধান্তে শ্রমিকদের ঘাড়ে বোঝা চাপবে, এই দাবিতে সরব বিরোধীরা। এনডিটিভির হাতে আসা রেল মন্ত্রকের নির্দেশিকায় উল্লেখ, "স্থানীয় রাজ্য সরকার টিকিট হস্তান্তর করবে রেল যাত্রীদের। সেই টাকা সংগ্রহ করে রেলের হাতে তুলে দেবে সংশ্লিষ্ট রাজ্য প্রশাসন।"

জম্মু ও কাশ্মীরের হান্দওয়াড়ায় কর্নেল, মেজর সহ শহিদ ৫, খতম দুই জঙ্গি

এদিকে, মন্ত্রকের এই নির্দেশিকা মানতে নারাজ বেশিরভাগ রাজ্য। বিশেষ করে অ-বিজেপি রাজ্যগুলো এই সিদ্ধান্ত মানতে নারাজ। তাদের দাবি, কেন্দ্রই বহন করুক যাতায়াতের খরচ। কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে দুষে রবিবার টুইট করেন সপা নেতা অখিলেশ যাদব। তাঁর কটাক্ষ, "দুঃস্থ শ্রমিকদের ঘাড়ে টিকিট মুল্যের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া অত্যন্ত লজ্জাজনক।" তিনি আরও লিখেছেন, "এই সিদ্ধান্ত থেকে স্পষ্ট কেন্দ্রের বিজেপি সরকার বিত্তবান-উদ্যোগপতিদের ব্যাঙ্ক লোন মকুব করে আর গরিবদের ওপর বোঝা চাপায়।" একই সুর শোনা গিয়েছে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের গলাতে। 

লকডাউনের ধাক্কায় কাশ্মীরে অবরুদ্ধ বারাসতের পর্যটক পরিবার! সাহায্যের হাত বাড়িয়েছেন কাশ্মীরি জনতা

অপরদিকে, তৃতীয় দফার লকডাউনে কিছু ছাড় দেওয়া হয়েছে রেড, অরেঞ্জ, গ্রিন জোন। গণপরিবহণ আগের মতোই বন্ধ থাকবে। শুধু চলবে স্থানীয় বাস। যেখানে ওঠাতে হবে ৫০% যাত্রী, থাকবে ৫০% বাস শ্রমিক। 

Advertisement
Advertisement