தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Apr 27, 2020

লকডাউন নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নিতে ফের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী, আছেন মমতাও

Coronavirus India: লকডাউনের বিষয়ে মতামত দিতে পারেন বিহার, ওড়িশা, গুজরাট, হরিয়ানা, উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ এবং পুদুচেরির মুখ্যমন্ত্রী

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

Coronavirus lockdown: ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করছেন প্রধানমন্ত্রী

Highlights

  • করোনা সংক্রমণ হ্রাস করতে দেশে লকডাউন জারি রয়েছে
  • আপাতত আগামী ৩ মে পর্যন্ত লকডাউন জারি রয়েছে ভারতে
  • এই লকডাউনের ভবিষ্যৎ নিয়েই সোমবার মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেন মোদি
নয়া দিল্লি:

করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ (Coronavirus India) রুখতে আপাতত আগামী ৩ মে পর্যন্ত দেশ জুড়ে লকডাউন জারি রাখা হয়েছে। কিন্তু যেভাবে দেশে এখনও সংক্রমিত মানুষের সংখ্যা বেড়েই (Coronavirus Pandemic) চলেছে তাতে এই পরিস্থিতি কি আদৌ সম্পূর্ণ রূপে লকডাউন তুলে নেওয়ার ঝুঁকি নেবে কেন্দ্রীয় সরকার? নাকি ৩ মে-র পর বিভিন্ন জায়গা থেকে ধীরে ধীরে লকডাউনের বিধিনিষেধ তোলার কথাই ভাববে সরকার? এই নিয়েই দেশের রাজ্যগুলোর মুখ্যমন্ত্রীদের (Chief Ministers) সঙ্গে সোমবার বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে হওয়া ওই বৈঠকে কমপক্ষে ৯ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নিজেদের মতামত জানাবেন বলে সূত্রের খবর। ২৫ মার্চ থেকে গোটা দেশে লকডাউন জারি করার নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তারপর থেকে এই নিয়ে তৃতীয়বার মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে বসলেন তিনি।

লকডাউনের বিষয়ে মতামত দিতে পারেন বিহার, ওড়িশা, গুজরাট, হরিয়ানা, উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ এবং পুদুচেরির মুখ্যমন্ত্রী। উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলো থেকে মেঘালয় এবং মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রীরও বক্তব্য রাখার কথা। সোমবারের এই বৈঠকে যোগ দেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। তবে বৈঠকে যোগ দেননি কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন। তাঁর পরিবর্তে রাজ্যের মুখ্যসচিব কেরল মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিনিধি হিসাবে বৈঠকে যোগ দেন।

মূলত প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের ওই বৈঠকটি হলেও ভার্চুয়াল ওই আলোচনা সভায় উপস্থিত অন্যদের মধ্যে ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডঃ হর্ষ বর্ধন। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের শীর্ষ আধিকারিকরাও যোগ দেন বৈঠকে।

Advertisement
Advertisement