Read in English
This Article is From May 15, 2020

সোমবার থেকে কোন কোন রাজ্যে চতুর্থ দফার লকডাউন: দেখুন ১০ তথ্য

অন্ধ্রপ্রদেশ, কেরল, গুজরাত দিল্লি-সহ একাধিক রাজ্য নন-কন্টেইনমেন্ট জোনে আর্থিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ড চালুর পক্ষে সওয়াল করেছে

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by (with inputs from ANI)

১৭ মে'র পর বাড়তে পারে একদফা লকডাউন

১৭ মে'র পর লকডাউনের (Lockdown 4.0) ভবিষ্যৎ কী, কীভাবে ধাপে ধাপে তোলা যাবে নিষেধাজ্ঞা? এই প্রশ্নের জবাব চেয়ে রাজ্যের দ্বারস্থ হয়েছিল কেন্দ্র। সেই প্রেক্ষিতে রাজ্যগুলোর তরফে একাধিক সুপারিশ পাঠানো হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকে। সেই তালিকায় রয়েছে বিমান ও মেট্রো পরিষেবা। নন-কন্টেইনমেন্ট জোনে বাণিজ্যিক লেনদেন প্রমুখ। গত মঙ্গলবার আর্থিক প্যাকেজ (Financial Package) ঘোষণার পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী ইঙ্গিত দিয়েছিলেন বাড়তে পারে লকডাউন মেয়াদ। কিন্তু সবকিছু স্তব্ধ রেখে নয়। তাই কোন কোন ক্ষেত্র ছাড় পেতে পারে; পর্যালোচনা করে রাজ্যগুলোকে রিপোর্ট পাঠাতে বলেছিল প্রধানমন্ত্রীর দফতর (PMO)। সেই মোতাবেক জমা পড়েছে রাজ্যের প্রস্তাব। এদিকে, প্রতিদিন বাড়ছে সংক্রমণ। দেশে এখন মোট সংক্রমিত ৮১ হাজার। গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত প্রায় ৪ হাজার। মৃত বেড়ে ২৬৪৯।

এই খবরের গুরুত্বপূর্ণ ১০টি তথ্য

  1. অন্ধ্রপ্রদেশ, কেরল, গুজরাত দিল্লি-সহ একাধিক রাজ্য নন-কন্টেইনমেন্ট জোনে আর্থিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ড চালুর পক্ষে সওয়াল করেছে। 

  2. বৃহস্পতিবার সাংবাদিক বৈঠকে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী দাবি করেন, "রাজ্যের বাসিন্দারা চান আর্থিক কর্মকাণ্ড শুরু করে দেওয়া উচিত। ছন্দে ফিরতে নন-কন্টেইনমেন্ট জোনে চালু হোক ব্যবসা-বাণিজ্য।" তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন, ১৮ মে'র পর দিল্লিতে অনেক ক্ষেত্রে বিধি শিথিল করা হবে। 

  3. এদিকে, পর্যটন-নির্ভর রাজ্য কেরলের প্রস্তাব মেট্রো, লোকাল ট্রেন, ঘরোয়া বিমান আর হোটেল রেস্তোরাঁ খুলতে অনুমতি দেওয়া হোক। দেশের প্রথম করোনা সংক্রমণ এই রাজ্যে। কিন্তু তারপরে নানা উপায়ে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে এখন অনেকটাই এগিয়ে দক্ষিণের এই রাজ্য। 

  4. কেরলের পাশাপাশি পড়শি কর্নাটকও সংক্রমণ প্রতিরোধে যথেষ্ট সফল। তারাও রেস্তোরাঁ, হোটেল আর জিমনাসিয়াম খুলতে চেয়ে কেন্দ্রের দ্বারস্থ হয়েছে।

  5. কন্টেইনমেন্ট জোনের বাইরে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলো খুলতে সুপারিশ পাঠিয়েছে তামিলনাড়ুও। 

  6. Advertisement
  7. যদিও গুজরাতে সংক্রমণের হার বেশি। তাও সুরাত, আহমেদাবাদ, ভাদোদরার মতো শহরে সব ধরনের আর্থিক ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান খুলতে প্রস্তাব পাঠিয়েছে গুজরাত সরকার। 

  8. মহারাষ্ট্রও দোকান, বাজার, অফিস-আদালত খুলতে চেয়ে সুপারিশ পাঠিয়েছে। যদিও মুম্বইয়ে সংক্রমণ হার অত্যাধিক। এমনকি, সংক্রমণের বিচারে দেশের প্রথম স্থানে মহারাষ্ট্র। ইতিমধ্যে তারা একপ্রস্থ লকডাউনের মেয়াদ বাড়িয়েছে। 

  9. তবে, প্রতিদিন সংক্রমণ হার বাড়ায় বিহার, ওড়িশা এবং ঝাড়খণ্ড কড়া লকডাউনের পক্ষেই। 

  10. একই ভাবে লকডাউন লাগু রাখার পক্ষে উত্তরপ্রদেশও। 

  11. স্থানীয় ভাবে ৩১ মে পর্যন্ত লকডাউন বাড়িয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনওয়াল।  

Advertisement