தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Apr 25, 2020

হটস্পট নয় এমন এলাকায় খোলা যাবে কিছু দোকান, জানালো স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক

Lockdown: যেসব দোকান শপস অ্যান্ড এস্ট্যাবলিশমেন্ট অ্যাক্টের আওতায় নথিভুক্ত রয়েছে, সেগুলো যদি রেসিডেন্সিয়াল এলাকা, বাজার এলাকায় হয়, তবে দোকান খোলা যাবে

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

Coronavirus in India: যে সব জায়গায় করোনা সংক্রমণ ছড়ায়নি সেসব জায়গাতেই খোলা যাবে দোকান-বাজার

Highlights

  • হটস্পট নয় এমন এলাকায় দোকান খোলার অনুমতি দিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক
  • তবে কোনওভাবেই খোলা যাবে না শপিং মল, জানানো হয়েছে নয়া নির্দেশিকায়
  • করোনা ভাইরাসের সঙ্গে যুঝতে ৩ মে পর্যন্ত লকডাউন চলছে
নয়া দিল্লি:

দেশ জুড়ে চলছে লকডাউন। করোনা ভাইরাসকে (Coronavirus) ঠেকাতে এই লকডাউন জারি হওয়ায় মুখ থুবড়ে পড়েছে দেশীয় অর্থনীতি। এই অবস্থায় (Coronavirus Lockdown) নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস ছাড়াও আরও কিছু কিছু জিনিসের দোকান (Shops) খোলার ক্ষেত্রে ছাড় দিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। শপস অ্যান্ড এস্টাব্লিশমেন্ট অ্যাক্টের আওতায় থাকা কিছু দোকান খোলা যাবে, এমনকী খোলা যাবে এলাকা ভিত্তিক দোকান বাজারও। তবে কোনওভাবেই শপিং মলগুলো খোলা যাবে না, স্পষ্ট করে জানিয়ে দিল কেন্দ্রীয় সরকার। পাশাপাশি নতুন ওই নির্দেশিকায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক একথাও জানিয়েছে যে, ওই সমস্ত দোকান বাজার সেই সব অঞ্চলেই খোলা যাবে যেখানো করোনা সংক্রমণ নেই বললেই চলে। কোনও সংক্রামক এলাকা বা হটস্পটে একই ভাবে জারি থাকবে লকডাউনের কড়া বিধিনিষেধ, খোলা যাবে না কোনও দোকান বাজার।

করোনাকে জয় না করা পর্যন্ত আমাদের ঘরই হোক মন্দির-মসজিদ: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নয়া নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, “যেসব দোকান শপস অ্যান্ড এস্ট্যাবলিশমেন্ট অ্যাক্টের আওতায় নথিভুক্ত রয়েছে, সেগুলো যদি রেসিডেন্সিয়াল এলাকা ও বাজার এলাকায় হয়, তাহলে দোকান খোলা যাবে। কিন্তু শপিং মল অবশ্যই বন্ধ রাখতে হবে। ফলে সেখানে থাকা কোনও দোকানও খোলা যাবে না। যে দোকানগুলো খোলা হবে সেখানে কর্মচারীদের ৫০ শতাংশ কাজ করতে পারবে। তাঁদের অবশ্যই মাস্ক পরে থাকতে হবে ও নিজেদের মধ্যে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে”।

Advertisement

লকডাউন না মানায় রাজ্যে গ্রেফতার প্রায় ৩৪,০০০, জানালেন মুখ্যসচিব

গত ২৪ মার্চ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জনতার উদ্দেশে ভাষণে এই লকডাউন চালুর কথা ঘোষণা করেন। ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত প্রাথমিকভাবে লকডাউন জারি করার ঘোষণা হলেও পরে তা আরও বাড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। আপাতত সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ৩ মে পর্যন্ত গোটা দেশে লকডাউন জারি থাকবে।

Advertisement

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক শনিবার জানিয়েছে, ভারতে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪,৫০৬ জনে, আর ওই রোগে মৃত্যু হয়েছে মোট ৭৭৫ জনের। গত ২৪ ঘণ্টার হিসেবে নতুন করে COVID- 19 এ আক্রান্ত হয়েছেন দেশের ১৪২৯ জন মানুষ এবং আরও ৫৭ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

Advertisement