Read in English தமிழில் படிக்க
This Article is From Apr 14, 2020

মুম্বইয়ের বান্দ্রা স্টেশনে হাজারখানেকের সমাবেশ, পুলিশের লাঠিচার্জ

ঘটনাস্থলের ভিডিও ফুটেজে দেখা গিয়েছে, করোনা ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়া রুখতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার কেন্দ্রের নিয়ম লঙ্ঘন করা হয়েছে

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by
নয়াদিল্লি:

লকডাউন (Lockdown) বৃদ্ধির প্রতিবাদে মঙ্গলবার মুম্বইয়ের বান্দ্রায় (Mumbai's Bandra) বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন বিশাল সংখ্যক পরিযায়ী শ্রমিক। ভিড় হঠাতে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। ঘটনাস্থলের ভিডিও ফুটেজে দেখা গিয়েছে, করোনা ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়া সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার কেন্দ্রের নিয়ম লঙ্ঘন করা হয়েছে। এদিন সকালেই ৩ মে পর্যন্ত লকডাউন বৃদ্ধির ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিন সপ্তাহের লকডাউনে ফলে, রোজগার হারিয়েছেন দৈনিক মজুরিতে কাজ করা পরিযায়ী শ্রমিকরা। পরিবহন ব্যবস্থা বন্ধ থাকার কারণে তাঁদের অনেকেই বাড়ি ফিরতে পারেননি। বিনামূল্যে খাবার, দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সরকার, তারপরেও প্রতিদিন দুবেলা খাবার পাননি অনেকেই।

“যাঁরা চালিয়ে যেতে অনিচ্ছুক...” অনুপস্থিতদের সতর্ক করে দিল মন্ত্রক

পরিযায়ী শ্রমিকদের ঘরে ফেরাতে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ তুলে একাধিক ট্যুইট করেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের ছেলে আদিত্য ঠাকরে। তিনি লেখেন, “বান্দ্রা স্টেশনের বর্তমান পরিস্থিতি বিক্ষিপ্ত, বা সুরাটে হিংসার ঘটনা, পরিযায়ী শ্রমিকদের, কেন্দ্রীয় সরকার বাড়ি ফেরাতে না পারার ফল। তাঁরা খাদ্য বা আশ্রয় চাননা, তাঁরা ঘরে ফিরতে চান”।

Advertisement

দ্বিতীয় ট্যুইটে লেখা হয়েছে, “কেন্দ্রীয় সরকারের একটি পারষ্পরিক রোডম্যাপ বা পরিকল্পনা পরিযায়ী শ্রমিকদের নিরাপদে এবং ভালভাবে বাড়ি পৌঁছে দিতে পারত। কেন্দ্রের সঙ্গে এই নিয়ে  আবারও প্রশ্ন উঠেছে”।

"কাউকে বরখাস্ত করবেন না": লকডাউন জারি রাখার ঘোষণার সময় প্রধানমন্ত্রীর ৭ আবেদন

Advertisement

পরিযায়ী শ্রমিকদের খাবারের অভাবের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন কংগ্রেস নেতা সঞ্জয়  নিরুপম, বরং লকডাউনকেই দায়ী করেছেন তিনি, এরফলে কর্মীরা সমস্যায় পড়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। ভিড় করা মানুষরা ১০ জন বা তার বেশি মানুষ  এক ঘরে থাকেন। লকডাউনের অর্থ তাঁদের এখনও সেইভাবেই থাকেন।

এদিনই দেশে করোনা ভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। করোনা ভাইরাসে নতুন করে ১,৪০০ জনেরও বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন, ফলে দেশজুড়ে ভাইরাসের  কবলে ১০,০০০।

Advertisement