தமிழில் படிக்க हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From May 23, 2020

“আমরা অনেক ভাল কাজ করতে পারতাম”, পরিযায়ীদের নিয়ে বললেন নীতি আয়োগ সিইও

নীতি আয়োগ সিএও অমিতাভ কান্ত বলেন, করোনা ভাইরাস লকডাউন এবং তার ছড়িয়ে পড়া সাফল্যের সঙ্গে সামলানো গিয়েছে, পরিযায়ীদের সমস্যা খারাপভাবে সমাধান করা হয়েছে

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by
নয়াদিল্লি:

করোনা ভাইরাস লকডাউনের (COVID-19 lockdown) কারণে সমস্যায় পড়া পরিযায়ী শ্রমিকদের (Migrant Labourers) সমস্যাগুলি নিয়ে আরও অনেক ভালভাবে কাজ করতে পারত কেন্দ্র ও রাজ্যগুলি, শুক্রবার এমনটাই বললেন নীতি আয়োগের সিইও অমিতাভ কান্ত (Amitabh Kant) । করোনা ভাইরাস ভারতে ছড়িয়ে পড়ার দুমাস পর লকডাউন জারি করা হয়, মার্চে আচমকা এই লকডাউন ঘোষণা করার ফলে, বহু পরিযায়ী শ্রমিক, কারখানার কর্মী, নির্মাণ শ্রমিক, ইট ভাটার শ্রমিকরা কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েন। চলতি মাসে লক্ষাধিক পরিযায়ী শ্রমিক হেঁটে তাঁদের বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেন, দেশের বিভিন্ন জাতীয় সড়কের ওপর দিয়ে অন্তঃসত্ত্বা মহিলা, ক্লান্ত শিশুদের হাঁটার ছবি ছড়িয়ে পড়ে, তারপরেই তাঁদের বাড়ি ফেরাতে বিশেষ ট্রেন ও বাস চালুর ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় সরকার।

NDTV কে অমিতাভ কান্ত বলেন, যেখানে করোনা ভাইরাস লকডাউন এবং করোনার ছড়িয়ে পড়া ভালভাবে রোখা গিয়েছে, সেখানে পরিযায়ী শ্রমিকদের ব্যাপারটি খারাপভাবে সামাল দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, “এটা বোঝা দরকার যে, পরিযায়ীদের বিষয়টি একটি চ্যালেঞ্জ, কারণ, কয়েক বছর ধরে আমরা এমন তৈরি করেছি, যাতে প্রচুর সংগঠিত শ্রমিক রয়েছেন”।

Advertisement

অমিতাভ কান্তের কথায়, “রাজ্য সরকারগুলির দায়িত্ব ছিল, যাতে পরিযায়ী শ্রমিকদের ব্যাপারটি ভাবভাবে সামলানো যায়। ভারতের মতো একটি বিশাল দেশে, যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকারের সীমিত ভূমিকা। এটা ছিল একটা চ্যালেঞ্জ, যেখানে, আমি মনে করি, রাজ্য, স্থানীয় ও জেলাস্তরে প্রতিটি শ্রমিককে নিয়ে আমরা আরও অনেক ভালভাবে কাজ করতে পারতাম”।

বাড়ি ফেরার পথে বহু শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে, অথবা অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন, হয় ক্লান্তি অথবা দুর্ঘটনায় আহত হন তাঁরা।

Advertisement

পরিযায়ী শ্রমিকদের পরিস্থিতি নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়ে সরকার, ফলে তাঁদের খাবার, বাড়ি ফেরাতে অতিরিক্ত অর্থ বরাদ্দ করে তার জবাব দেয় সরকার।

২৫ মার্চ দেশে লকডাউন জারি করা হয়, তারপর থেকে এখনও পর্যন্ত ১.১৮ লক্ষ করোনা ভাইরাস আক্রান্ত দেশে, তারমধ্যে রয়েছে ৩,৫৮৩ জনের মৃত্যু।

Advertisement

 (এজেন্সির তথ্য সংযোজিত হয়েছে)

Advertisement