This Article is From Apr 04, 2020

স্বাস্থ্য মন্ত্রকের নতুন বিধি! ঘরে তৈরি মাস্ক সংক্রমণ প্রতিরোধে কাজ করবে

দেশব্যাপী লকডাউন ও সংক্রমণের আবহে নতুন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক।

স্বাস্থ্য মন্ত্রকের নতুন বিধি! ঘরে তৈরি মাস্ক সংক্রমণ প্রতিরোধে কাজ করবে

করোনা সংক্রমণ আর লকডাউনের মধ্যেই নতুন স্বাস্থ্যবিধি জারি করল স্বাস্থ্য মন্ত্রক।

হাইলাইটস

  • ঘরে তৈরি মাস্কের ব্যবহার কার্যকরী
  • নতুন স্বাস্থ্য বিধিতে বলেছে মন্ত্রক
  • দেশে এই সংক্রমণে মৃত বেড়ে ৬৫
নয়া দিল্লি:

দেশব্যাপী লকডাউন ও সংক্রমণের (Covid-19) আবহে নতুন স্বাস্থ্যবিধি (New Health Advisory) মেনে চলার পরামর্শ দিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। নতুন এই বিধিতে বলা হয়েছে, সামাজিক দূরত্ব মানতেই হবে। পাশাপাশি চোখ-নাক-মুখকে নিরাপদ রাখতে ঘরে তৈরি ফেস কেয়ার বা মাস্ক ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে, চিকিৎসক-সহ অন্য স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য এই মাস্ক কার্যকরী নয়। শুধুমাত্র আম আদমি, ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় যারা থাকেন, তাঁরা নাক-মুখ বাঁচাতে এই মাস্ক ব্যবহার করতে পারবেন। তবে, সেই স্বাস্থ্যবিধিতে স্পষ্ট উল্লেখ, "ত্বকের সমস্যা কিংবা শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা নেই, এমন মানুষ এই ফেস কেয়ার ব্যবহারে উপকার পাবেন।" মন্ত্রকের (Health Ministry) দাবি, "বিশ্বের বিভিন্ন দেশ এই পদ্ধতিতে সংক্রমণ মুক্ত রয়েছে। ঘরে তৈরি এই ফেস কেয়ার বা মাস্ক সংক্রমণ প্রতিরোধী হিসেবে কাজ করেছে। অত্যন্ত জরুরি কাজে বাইরে বেরচ্ছেন এমন নাগরিক এই ফেস কেয়ার মুখে পরে বাড়ির বাইরে পা রাখতে পারেন।" জানা গিয়েছে, মাস্ক ফর অল। অর্থাৎ সবার জন্য মাস্ক, এই প্রচারকে বাস্তবায়িত করতে নতুন এই স্বাস্থ্যবিধি মানতে পরামর্শ দিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। 

ভারতে ২৯০০ পেরোলো করোনা আক্রান্তের সংখ্যা, একদিনে নতুন আক্রান্তের রেকর্ড, মৃত ৬৮

সেই বিধিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, পরিবারপিছু একটা করে মাস্ক না বরং, প্রতি সদস্যপিছু একটা মাস্ক, এই নীতিতে চলতে হবে। তাহলেই বাড়ির বাইরে বেরলে থাকবে না সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা। এমনটা জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক। জানা গিয়েছে, এই সংক্রমণের জেরে দেশে এখনও ৬৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। সংক্রমিত প্রায় ৩ হাজার। গত ২৪ ঘণ্টায় ৬০১টি নতুন সংক্রমণের খবর মিলেছে। ১৮৪ জন সুস্থ হয়েছেন। এদিকে, দেশব্যাপী লকডাউন শনিবার ১১ দিনে পড়ল। ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে এই লকডাউন। 

ভিডিও: ভারতে করোনা সংক্রমণের প্রভাব 

.