এখানে রইল ১০'টি তথ্য:
আজ সকালে বৈঠকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত যাত্রী পরিষেবা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেলবোর্ড।
একই পথে হাঁটবে একাধিক শহরের আন্তরাজ্য বাস পরিষেবা। আজ মধ্যরাত পর্যন্ত চলবে শহরতলির রেল।
রেলের তরফে বলা হয়েছে, যে সমস্ত ট্রেন রাস্তায় রয়েছে, শুধুমাত্র সেগুলিকেই গন্ত্বব্যে পৌঁছানোর অনুমতি দেওয়া হয়েছে, সেক্ষেত্রে যাত্রীদের জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করা হয়েছে।
রেলের তরফে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “দেশের বিভিন্ন প্রান্তে জরুরি সামগ্রি সরবরাহের জন্য, শুধুমাত্র পণ্যবাহি ট্রেন চলবে”।
এক সপ্তাহের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবা, উড়ান কমানোর কথা বলতে শুরু করেছে অনেক সংস্থা।
কেন্দ্র ও রাজ্যের শীর্ষ আধিকারিকদের বৈঠকের পরেই এই সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
বৈঠকের পর একটি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “এটা মেনে নেওয়া হয়েছে যে, জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত নয়, এমন পরিবহনের ক্ষেত্রে রাশ টানা জরুরি হয়ে প়ড়েছে”।
এখনও পর্যন্ত ১৩ এবং ১৬ মার্চ ট্রেনে সফর করা দুজনের শরীরে কোভিড ১৯ পজিটিভ পাওয়া গিয়েছে। শনিবার, দিল্লিগামী রাজধানী এক্সপ্রেসে ওঠা দম্পত্তিকে নামিয়ে দেওয়া হয়, কারণ লোকটির হাতে হোম কোয়ারান্টাইন সিল মারা ছিল।
আহমেদাবাদ, সুরাত, রাজকোট, এবং ভদোদরায় লকডাউন ঘোষণা করেছে গুজরাত। শুধুমাত্ সব্জি, দুগ্ধজাত পণ্য, এবং ওষুধের দোকান খোলা থাকবে এই সব এলাকায়।
একাধিক রাজ্য বন্ধ করে দিয়েছে বাস পরিষেবাও।গতকাল প্রধানমন্ত্রী মোদি ট্যুইট করেন, “আমার অনেক ভাই ও বোন শহর ছাড়ছেন, যেখানে তাঁরা রোজগার করেন এবং থাকেন। গ্রামে ফিরছেন তাঁরা। ভিড়ের মধ্যে যাতায়াত সংক্রমণ ছড়াতে পারে। যেখানেই আপনারা যান, সেখানকার লোকজনকেও বিপদে ফেলবে। তাদের অসুবিধা বাড়বে।