Read in English தமிழில் படிக்க
This Article is From Apr 30, 2020

করোনা থেকে আরোগ্যের হার এখন ২৫.১৯, ১৪ দিন আগের থেকে ভাল উন্নতি: কেন্দ্র

সরকারি আধিকারিকরা জানিয়েছেন, মোট ৮,৩২৪ জনকে সুস্থ করে তোলা গিয়েছে

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

এখনও পর্যন্ত ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩৩,০৫০ জন

নয়াদিল্লি:

ভারতে করোনা আক্রান্তদের (Coronavirus Recovery Rate) সুস্থ হওয়ার বা হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরার হার বেড়ে হয়েছে ২৫.১৩ শতাংশ, ১৪ দিন আগের ১৩ শতাংশের তুলনায় এই হার ভাল উন্নতি বলে বৃহস্পতিবার জানিয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক (Health Ministry) । সরকারি আধিকারিকরা জানিয়েছেন, মোট ৮,৩২৪ জনকে সুস্থ করে তোলা গিয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, ২৪ ঘণ্টায়, ১,৭১৮ জনের করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর মিলেছে। ফলে এখনও পর্যন্ত ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩৩,০৫০ জন, তারমধ্যে রয়েছে ১,০৭৪ জনের মৃত্যু। সরকারের তরফে আরও জানানো হয়েছে, লকডাউনের আগে যেখানে করোনায় আক্রান্ত দ্বিগুণ হওয়ার হার ছিল ৩.৪ দিন, সেখানে তা হয়েছে ১১ দিন।

ভারতে করোনায় মৃত্যুর হার ৩.২ শতাংশ, মৃতদের মধ্যে ৬৫ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৫ শতাংশ মহিলা রয়েছেন বলে স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে।

পরিযায়ী শ্রমিকদের ফেরাতে নারাজ নীতীশ কুমার এবার চাইছেন বিশেষ ট্রেন

Advertisement

স্বাস্থ্যকর্তারা জানিয়েছেন, ২৫ মার্চ থেকে যে লকডাউন জারি করা হয়েছে, তাতে করোনা ভাইরাসের ব্যাপক ছড়িয়ে পড়া রোধ করা গিয়েছে, নাহলে তা ভয়াবহ আকার নিত, যাতে দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভেঙে পড়ত।

নীতি আয়োগের চিফ এক্জিকিউটিভ অমিতাভ কান্ত বলেন, “আমাদের বিশ্লেষণে দেখা গিয়েছে যে, পজিটিভ এবং মৃত্যুর সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে কমছে”।

Advertisement

৩ মে এর পর লকডাউনের ভবিষ্যত কী হবে, খুব শীঘ্রই তা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সরকারি সূত্রের খবর, যে সমস্ত জেলা সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত, সেখানে কড়াকড়ি থাকবে, এবং যে সমস্ত এলাকায় আক্রান্তের হার কম, সেখানে কড়াকড়ি শিথিল করা হবে।

প্রায় ৪০ হাজার পরিযায়ী নাগরিককে স্বরাজ্যে ফেরাতে বাস নামাল রাজস্থান সরকার

Advertisement

এখনও পর্যন্ত দেশে করোনা আক্রান্তের তালিকার শীর্ষে রয়েছে দিল্লি, মুম্বই, আহমেদাবাদ, সেই জায়গাগুলিতে নিরাময়ের কোনও লক্ষণ নেই বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন।

এখনও, করোনায় সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত বা মৃত্যের সংখ্যা রয়েছে আমেরিকা বা পশ্চিম  ইউরোপের দেশগুলিতে।

Advertisement

Advertisement