தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Apr 19, 2020

পরিযায়ী শ্রমিকদের আন্তরাজ্য সফর নয়, নথিভুক্ত করতে হবে কাজের জন্য: কেন্দ্র

Coronavirus: গত সপ্তাহে কেন্দ্রীয় সরকার ঘোষণা করে, ২০ এপ্রিল থেকে গ্রামীণ এলাকায় নির্মাণ ও শিল্প কার্য়ে অনুমতি দেওয়া হবে

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

লকডাউনের ফলে দেশে সমস্যায় পড়েছেন দৈনিক মজুরির শ্রমিকরা (ফাইল)

নয়াদিল্লি:

নন-হটস্পট এলাকাগুলিতে (Non-Hotspot areas) আগামিকাল বেশ কিছু অর্থনৈতিক কার্যকলাপ শুরু করছে কেন্দ্রীয় সরকার, তারপরেই জানানো হল, পরিযায়ী শ্রমিকদের (Migrant Workers) আন্তরাজ্য সফরের কোনও অনুমতি দেওয়া হবে না, এমনটাই জানানো হয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের (Union Home Ministry) তরফে। তাদের তরফে আরও বলা হয়েছে, পরিযায়ী শ্রমিকরা ত্রাণ শিবিরে রয়েছেন, কারণ, স্থানীয় প্রশাসনকে তাঁদের “উপযুক্ত  কাজ খুঁজে বের করতে হবে”। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অ্যাডভাইজারিতে বলা হয়েছে, “লক্ষ্য রাখতে হবে যে, শ্রমিকরা এখন রাজ্য বা কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চলের যে জায়গায় রয়েছেন, সেখান থেকে অন্য কোনও জায়গায় যাওয়া যাবে না”।

কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, “ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় নেওয়া শ্রমিকদের সংশ্লিষ্ট স্থানীয় প্রশাসনের  সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে, এবং বিভিন্ন কাজে তাঁদের যুক্ত করার জন্য দক্ষতা খুঁজে বের করা হবে”।  

গত সপ্তাহে কেন্দ্রীয় সরকার ঘোষণা করে, ২০ এপ্রিল থেকে গ্রামীণ এলাকায় নির্মাণ ও শিল্প কার্য়ে অনুমতি দেওয়া হবে। কেন্দ্রীয় ও রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চশাসিত অঞ্চলের সরকারি দফতর, জরুরি পরিষেবার গাড়ি, ই-কমার্স সংস্থার জরুরি সামগ্রি পরিবহন ও বিক্রয়, কুরিয়ার  সার্ভিস, মনরেগা(একশো দিনের কাজ) এবং অর্থনৈতিক কাজ চালু থাকবে।

Advertisement

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “নতুন কিছু পদক্ষেপ, নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলির বাইরে ২০ এপ্রিল থেকে অল্প সংখ্যক কিছু কাজের অনুমতি দেওয়া হবে, এই কাজগুলির মধ্যে রয়েছে, শিল্প, উৎপাদন, নির্মাণ, কৃষিকাজ ও একশোদিনের কাজ রয়েছে”।

রাজ্যের মধ্যেই যে সমস্ত পরিযায়ী কর্মীরা কাজের জায়গায় ফিরতে চান, যেখানে তাঁরা বর্তমানে রয়েছেন, তাঁদের করোনা ভাইরাস পরীক্ষা করা হবে বলে জাননো হয়েছে। যাঁদের কোনও লক্ষণ নেই, তাঁদের কাজে ফেরানো হবে বলে জানানো হয়েছে।

Advertisement

গতমাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তিন সপ্তাহের লকডাউন ঘোষণা করেন, ফলে বন্ধ রয়েছে বেশিরভাগ ক্ষেত্রই, সমস্ত গণপরিবহন বন্ধ রয়েছে, জরুরি পরিষেবা ছাড়া সমস্ত পরিষেবা বন্ধ রয়েছে। পরে তিনি লকডাউনের মেয়াদ বৃদ্ধি করেন। বিশেষজ্ঞদের মত, লডাউনের ফলে অর্থনীতি ব্যপক মার খাবে।

Advertisement