Read in English
This Article is From Apr 02, 2020

করোনা ভাইরাস আক্রান্ত এআইআইএমএসের দুই চিকিৎসক

এআইআইএমএসের মোট সাতজন চিকিৎসক করোনা ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছেন এখনও পর্যন্ত

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

দিল্লির এআইআইএমএসের সাতজন চিকিৎসক করোনা ভাইরাস আক্রান্ত

নয়াদিল্লি:

দিল্লির এআইআইএমএসে (AIIMS) এক আবাসিক চিকিৎসকের শরীরে করোনা ভাইরাস (Coronavirus) পাওয়া গিয়েছে বলে সূত্রের খবর। তাঁর ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা চিকিৎসক স্ত্রীয়ের শরীরেও করোনা ভাইরাস পজিটিভ পাওয়া গিয়েছে। দুজনেরই কোনও ভ্রমণের অতীত নেই বলেই সূত্রের খবর। কর্মক্ষেত্রে তিনি একটি বিদায়ী অনু্ষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন বলে জানানোর পর থেকেই তাঁর সংস্পর্শে যাঁরা এসেছিলেন তাঁদের খোঁজার চেষ্টা চলছে। এই নিয়ে করোনা ভাইরাসের কবলে পড়লেন দিল্লির আটজন চিকিৎসক। ওই চিকিৎসকের আরও চিকিৎসার জন্য প্রাইভেট ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে, আক্রান্ত চিকিৎসক ফিজিওলজির বিভাগের চিকিৎসক বলে জানা গিয়েছে। তাঁর পরিবারেরও শারিরীক পরীক্ষা করা হয়েছে বলে সূত্রে খবর।

বুধবার দিল্লির তিনজন চিকিৎসের শরীরে করোনা ভাইরাসের সন্ধান পাওয়া যায়, তাঁদের মধ্যে দুজন সফদরজং হাসপাতালের। অন্য আরেকজন সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল হাসপাতালের চিকিৎসক।

ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২,০০০ পেরলো, মৃতের সংখ্যা ৫৩: ১০টি তথ্য

Advertisement

সফদরজং হাসপাতালের এক চিকিৎসক স্নাতকোত্তরের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র, তিনি সম্প্রতি দুবাই থেকে ফিরেছেন।

অন্য আরেক চিকিৎসকের সঙ্গে রোগীর সংস্পর্শ হয়েছিল, এরমধ্য দিয়েই দেশের অন্যতম হাসপাতালেও চিকিৎসকদের সুরক্ষার ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

Advertisement

১০ দিনেরও কম সময়ে, দিল্লির মহল্লা ক্নিনিকের চিকিৎসক দম্পতি ভাইরাসের সংস্পর্শে আসেন। তাঁদের নাবালিকা কন্যাও আক্রান্ত হয়।

দিল্লির স্টেট ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের এক চিকিৎসকের শরীরেও করোনা ভাইরাস পাওয়া গিয়েছে। সম্প্রতি ব্রিটেন থেকে ফেরা এক আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়েছেন তিনি।

Advertisement

"লকডাউন মিটলেও মানুষের গতিবিধি নিয়ন্ত্রিত রাখতে হবে", মুখ্যমন্ত্রীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী

সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল হাসপাতালের চিকিৎসকের শরীরে সংক্রমণ কীভাবে হল, তা জানা যায়নি।

Advertisement

লকডাউনের কারণে, ট্রমা রোগীর সংখ্যা কমেছে বলে জানিয়েছে এআইআইএমসের চিকিৎসকরা।

দিল্লিতে বর্তমানে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১৫২ জন, তাঁদের  মধ্যে ৫১ জন বিদেশি। দুজন রোগীর মৃত্যু হয়েছে এবং ৬ জনকে সুস্থ করে তোলা সম্ভব হয়েছে।

Advertisement