অধিকাংশ দেশ চিনের সঙ্গে বাণিজ্য করতে চাইছে না। এদিন দাবি করেন এই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।
হাইলাইটস
- "চিন থেকে মুখ ঘোরাচ্ছে অধিকাংশ দেশ, এটা ভারতের কাছে আশীর্বাদ"
- শনিবার এনডিটিভিকে সাক্ষাৎকারে এই দাবি করেন নীতিন গডকড়ি
- তিনি বলেছেন, কেউ চাইছে না, চিনের সঙ্গে ব্যবসা করতে
নয়া দিল্লি: কোনও দেশ চিনের সঙ্গে ব্যবসা করতে চাইছে না। এটা ভারতের কাছে বড় সুযোগ। এনডিটিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে শনিবার জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গডকড়ি (Nitin Gadkari on China)। এই সাক্ষাৎকারে (Exclusive Interview to NDTV) কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী বলেছেন, "বিশ্বের প্রায় সব দেশ আর্থিক সঙ্কটের মুখে। কিন্তু এই পরিস্থিতিতেও কেউ চাইছে না চিনের সঙ্গে বাণিজ্য করতে। এটা আমাদের কাছে আশীর্বাদ। বিশ্বের অন্যতম আর্থিক স্বাবলম্বী দেশ হলেও, চিনকে এড়িয়ে চলছে অন্য দেশগুলো। ছদ্মবেশে এই সুযোগ আমাদের কাছে আশীর্বাদ।" সংক্রমণ শঙ্কা ও লকডাউনের জেরে ধুঁকতে থাকা এমএসএমই-কে ছন্দে ফেরাতে কেন্দ্রের পরিকল্পনা কী? এদিন তিনি এ বিষয়ে একাধিক কথা বলেছেন। সেই প্রসঙ্গে চিনের সঙ্গে অন্য দেশগুলোর দূরত্ব বাড়ার উদাহরণ টেনেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।
এদিকে, তিনি পরিযায়ী শ্রমিকদের প্রসঙ্গে একাধিক পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, পরিযায়ী শ্রমিকদের উত্তরপ্রদেশে ফেরানোর এখন সঠিক সময় নয়। এভাবে সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে পরামর্শ দিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গডকড়ি। এনডিটিভি-কে দেওয়া এই সাক্ষাৎকারে কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী বলেছেন, "আমি শুনলাম উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর বিবৃতি। আমি উনাকে অনুরোধ করব, এখনই পথে বাস নামাবেন না। আমার মনে হয় এখন সবার সতর্ক থাকার সময়। এটা সঠিক সময় না। যদি কোনও শ্রমিক সংক্রমিত হয়ে থাকে, তাহলে সেটা উত্তরপ্রদেশের জন্য বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়াবে।"
বরং তিনি পরিযায়ী শ্রমিকদের স্বার্থ নিশ্চিত করতে জারি করা কেন্দ্রীয় নির্দেশিকার সমর্থন করেছেন। নীতিন গডকড়ি মনে করেন, "সব রাজ্যের এখন উচিত পরিযায়ী শ্রমিকদের দায়িত্ব নেওয়া। তাঁদের অর্থ ও খাদ্যের প্রয়োজন মেটাতে উদ্যোগী হওয়া।" এদিকে, শুক্রবার উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় আটকে থাকা পরিযায়ী শ্রমিকদের ধাপে ধাপে গ্রামে ফেরানো হবে।
অপর দিকে, ক্ষুদ্র-অতি ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্প সংস্থাকে সুরাহা দিতে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখলেন সনিয়া গান্ধি। সেই চিঠিতে এমএসএমইগুলোকে ছন্দে ফেরাতে পাঁচটি সুপারিশ করেন কংগ্রেস সভানেত্রী।জানা গিয়েছে, ক্ষুদ্র-অতি ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পকে এক কথায় এমএসএমই বলা হয়। সেই চিঠিতে সনিয়া গান্ধি একাধিক বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। সেই উদ্বেগের মধ্যে অন্যতম দিনপিছু এমএসএমই'র ৩০ হাজার কোটি ক্ষতির সম্ভাবনা। তাই চলতি লকডাউন ও সংক্রমণের আবহে ধুঁকতে থাকা এই শিল্প বাঁচাতে পাঁচ দফা সুপারিশ দেন কংগ্রেস সভানেত্রী।
World
67,69,38,430Cases
62,55,71,965Active
4,44,81,893Recovered
68,84,572Deaths
Coronavirus has spread to 200 countries. The total confirmed cases worldwide are 67,69,38,430 and 68,84,572 have died; 62,55,71,965 are active cases and 4,44,81,893 have recovered as on January 9, 2024 at 10:54 am.
India
4,50,19,214 475Cases
3,919 -83Active
4,44,81,893 552Recovered
5,33,402 6Deaths
In India, there are 4,50,19,214 confirmed cases including 5,33,402 deaths. The number of active cases is 3,919 and 4,44,81,893 have recovered as on January 9, 2024 at 8:00 am.
State & District Details