Read in English
This Article is From Dec 22, 2019

গণিত দিবসে 'সংখ্যাত্ত্বের জনক' রামানুজন স্মরণে দেশবাসী

অঙ্ক কষতে হবে শুনলেই বুক কাঁপে না এমন মানুষের সংখ্যা হাতেগোণা। এমন ভয়ঙ্কর বিষয় তাঁর কাছে ছিল জলভাতের মতোই সহজ। তিনি Srinivasa Ramanujan।

Advertisement
অফবিট Edited by

The Mathematics legend had joined the Trinity College a few months before the World War I began.

নয়া দিল্লি:

অঙ্ক কষতে হবে শুনলেই বুক কাঁপে না এমন মানুষের সংখ্যা হাতেগোণা। এমন ভয়ঙ্কর বিষয় তাঁর কাছে ছিল জলভাতের মতোই সহজ। তিনি Srinivasa Ramanujan। আজ, রবিবার জাতীয় গণিত দিবসে তাঁর জন্মদিনে 'Infinity' তত্ত্বের জনককে আরও একবার স্মরণ করল দেশবাসী। ১৮৮৭ সালে আজকের দিনে জন্মেছিলেন রামানুজন।২০১২-য় তাঁর জন্মদিনকে National Mathematics Day হিসেবে ঘোষণা করেন তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী মনমোহন সিং। 

অঙ্কে কাঁচা? ৯ টিপস মানলেই ৯০% মার্কস

রামানুজকে টুইটে স্মরণ করেন উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডু-ও। বলেন, ভারতকে যেসব কৃতী সমৃদ্ধ করেছেন রামানুজন তাঁদের মধ্যে অন্যতম। জন্মদিনে তাঁকে স্মরণ আরও একবার।

Advertisement

অল ইন্ডিয়া রেডিও-ও স্মরণ করে সংখ্যাতত্ত্বের জনককে। 

জীবনী বলছে, কলেজের দিনে গণিত ছাড়া সমস্ত বিষয়ে ফেল করতেন রামানুজন। কারণ, অঙ্ক ছাড়া আর কিচ্ছু ভালো লাগত না তাঁর! তাঁর দিনরাত নিমেষে কেটে যেন অঙ্কের জটিল সমস্যা সমাধানে। মাদ্রাজ পোর্ট ট্রাস্টের একজন গণিতবিদ প্রথম তাঁকে অঙ্কবিশারদের স্বীকৃতি দেন। এই অফিসেই তিনি ১৯২২ সালে প্রথম চাকরি শুরু করেন। ওই সহকর্মী তাঁকে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রিনিটি কলেজের অধ্যাপক জি এইচ হার্ডি-র ভারতীয় সংস্করণ বলে ডাকতেন।

Advertisement

ইংরেজি মাধ্যম হচ্ছে দ্বিশত বর্ষ পুরনো হিন্দু স্কুল

অঙ্কে কিংবদন্তি রামানুজন প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরুর কয়েক মাস আগে ট্রিনিটি কলেজে যোগ দিয়েছিলেন। ১৯১৬-য় স্নাতক হন। পরের বছর লন্ডন ম্যাথমেটিকাল সোসাইটিতে নির্বাচিত হন। সংখ্যার তত্ত্ব সম্পর্কিত গবেষণার জন্য ১৯১৮ সালে তিনি রয়েল সোসাইটির ফেলো নির্বাচিত হন। ওই বছরের অক্টোবরে তিনি প্রথম ভারতীয় হিসেবে কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজের ফেলো নির্বাচিত হন। ১৯১৯-এ নিজের দেশে ফিরে মাত্র ১২ বছর বয়সে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন রামানুজন। 

Advertisement