This Article is From Apr 16, 2020

আইসিএমআর গাইডলাইন মানছে কি রাজ্য? স্ট্যাটাস রিপোর্ট চেয়ে পাঠাল হাইকোর্ট

গত ৮ এপ্রিল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরে সচিব প্রধান বিচারপতির এই বেঞ্চের কাছে স্ট্যাটাস রিপোর্ট জমা দিয়েছিলেন।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by (with inputs from PTI)

গত ৮ এপ্রিল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরে সচিব প্রধান বিচারপতির এই বেঞ্চের কাছে স্ট্যাটাস রিপোর্ট জমা দিয়েছিলেন। (ফাইল ছবি)

কলকাতা :

করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে গাইডলাইন (ICMR Guideline) মানছে না রাজ্য সরকার (Bengal gvernment)। এই অভিযোগ তুলে হাইকোর্টে (PIL in Calcutta High Court) জনস্বার্থ মামলা করেছেন সিপিআইএম নেতা ফুয়াদ হালিম। আদৌ হু আর আইসিএমআর-এর গাইডলাইন মানা হচ্ছে কিনা, এবার তা জানতে চাইল কলকাতা হাইকোর্ট। এই মর্মে বৃহস্পতিবার স্ট্যাটাস রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছ আদালতের ডিভিশন বেঞ্চ। শুক্রবার অর্থাৎ ১৭ এপ্রিল এই মামলার পরবর্তী শুনানি। অতএব আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সেই সংক্রান্ত রিপোর্ট জমা দেবে রাজ্য সরকার। এদিন এই মর্মে নির্দেশ দিল প্রধান বিচারপতি এন রাধাকৃষ্ণাণ আর বিচারপতি অরিজিত বন্দ্যোপাধ্যায়ের বেঞ্চ। তাঁরা এদিন স্পষ্ট করেছেন, "রাজ্যের রিপোর্ট খতিয়ে দেখে শুক্রবারই এই মামলার পরবর্তী শুনানি করা হবে।" গত ৮ এপ্রিল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরে সচিব প্রধান বিচারপতির এই বেঞ্চের কাছে স্ট্যাটাস রিপোর্ট জমা দিয়েছিলেন। এযাবৎকাল সংক্রমণ (Corona) প্রতিরোধে কী কী পদক্ষেপ নিয়েছে দফতর, সেই প্রসঙ্গ উল্লেখ ছিল রিপোর্টে। হাইকোর্টের নির্দেশ মেনেই সেই রিপোর্ট দাখিল হয়েছিল। 

রাজ্যে করোনায় মৃত আরও ৩, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১০

এদিন মামলাকারীর তরফে আইনজীবী বিকাশ ভট্টাচার্য, হু আর আইসিএমআর-এর সেই গাইডলাইন দাখিল করেন ডিভিশন বেঞ্চের সামনে। ভিডিও-কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে হওয়া সেই শুনানিতে তিনি অভিযোগ করেন, "এই গাইডলাইন মানছে না রাজ্য।" পাশাপাশি বিকাশ ভট্টাচার্য অভিযোগ করেছেন, "পর্যাপ্ত প্রোটেক্টিভ গিয়ার (পিপিই কিট) সরবরাহ করা হচ্ছে না স্বাস্থ্যকর্মীদের।" এমনকি কতজন সংক্রমিত আর ক'জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে, সেই সংক্রান্ত নথি দেওয়া হচ্ছে না কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রককে। এদিনের শুনানিতে এই অভিযোগও করেছেন আইনজীবী বিকাশ ভট্টাচার্য। 

Advertisement

কবে শুরু হচ্ছে ই-কমার্স পরিষেবা? জানিয়ে দিল কেন্দ্র

সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট বলেছে, রিপোর্টের একটা প্রতিলিপি রাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেলের কাছে পাঠাতে হবে। আর একটা প্রতিলিপি যাবে স্বাস্থ্য  ও পরিবারকল্যাণ দফতরের সচিবের কাছে।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement
Advertisement