This Article is From Apr 27, 2020

মানবিক নার্সিংহোম! নিষিদ্ধ ফোন, ভিডিও কলে চলছে রোগী-পরিবার সাক্ষাৎ

এমআর বাঙ্গুর হাসপাতাল ল্যান্ডলাইন পরিষেবা দিচ্ছে রোগীদের।সেই হাসপাতাল ডাবলুএলএল ফোনের মাধ্যমে রোগীদের পরিবারের সঙ্গে কথা বোলার আয়োজন করেছে

Advertisement
Kolkata Written by (with inputs from PTI)

জানা গিয়েছে, আমরির বাকি দুটি শাখা ঢাকুরিয়া ও মুকুন্দপুরে চালু করা হবে এই মানবিক পরিষেবা।(ছবি প্রতীকী)

কলকাতা :

নিরাপত্তাজনিত কারণে রাজ্যে করোনা হাসপাতালে নিষেধ মোবাইল (Mobile ban in Bengal Hospital) ব্যবহার। তাও এই সঙ্কটের মুহূর্তে মানবিকতা বলে একটা ক্রিয়াপদ থেকেই যায়। আর সেটাই বাস্তবায়িত করল কলকাতার এক নার্সিংহোম। রোগী ও পরিবারের মধ্যে যোগাযোগ চালু রাখতে কাল্পনিক মাধ্যম তৈরি করল তারা। অর্থাৎ ভিডিও কলের (Connecting through Video call) মাধ্যমে পরিবারের সঙ্গে কথা বলতে পারবেন। এমন উদ্যোগের অংশ হিসেবে রবিবার ১৭ জন, তাঁদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছে। সল্টলেক আমরির (Saltlake Amri) এক কর্তা সোমবার এমনটাই জানিয়েছেন। সেই কর্তা জানিয়েছেন, প্রতি বিকেলের ভিজিটিং আওয়ার্সে নার্সরা রোগীদের পাশে যাচ্ছেন। আর ডায়াল করছেন পরিবারের নম্বর। মাত্র তিন মিনিট সময় পাচ্ছেন সংক্রমিতরা পরিবারের সঙ্গে কথা বলতে। জানা গিয়েছে, আমরির বাকি দুটি শাখা ঢাকুরিয়া ও মুকুন্দপুরে চালু করা হবে এই মানবিক পরিষেবা। 

লকডাউন নিয়ে পরস্পরবিরোধী কথা বলছে কেন্দ্র, স্বচ্ছতা নেই: মুখ্যমন্ত্রী

জনা গিয়েছে, রাজ্যের এক সরকারি হাসপাতাল একইভাবে বন্দোবস্ত করেছে। এমআর বাঙ্গুর হাসপাতাল ল্যান্ডলাইন পরিষেবা দিচ্ছে রোগীদের। সেই হাসপাতাল ডাবলুএলএল ফোনের মাধ্যমে রোগীদের পরিবারের সঙ্গে কথা বোলার আয়োজন করেছে। এদিকে, করোনা ভাইরাসের  সংক্রমণ এড়াতে দেশে লকডাউন জারি করা হয়েছে, আপাতত আগামী ৩ মে পর্যন্ত এই লকডাউন চলবে। হঠাৎ করে ট্রেন-বিমান-বাস সহ সমস্ত পরিবহণ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ভিনরাজ্যে কাজে গিয়ে আটকে পড়েছেন বহু শ্রমিক। লকডাউনের কারণে রাজস্থানের কোটায় আটকে পড়েছেন পশ্চিমবঙ্গের বেশ কয়েকজন ছাত্রছাত্রী। এই পরিযায়ী শ্রমিক এবং ছাত্রছাত্রীদের পশ্চিমবঙ্গে ফেরানোর জন্যে সব রকম ব্যবস্থা করবে রাজ্য সরকার, টুইট করে এমন আশ্বাসই দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ।

এক টাকাও অপচয় নয়, জানিয়ে চিনা কিটের অর্ডার বাতিল করল কেন্দ্র

একটি টুইটে তিনি লেখেন, "পশ্চিমবঙ্গ সরকার লকডাউনের কারণে দেশের বিভিন্ন জায়গায় আটকে পড়া বাংলার বাসিন্দাদের ঘরে ফেরাতে সবরকম সহায়তা করবে। আমি রাজ্য সরকারি আধিকারিকদেরও প্রয়োজনীয় কাজ করার নির্দেশ দিয়েছি। যতক্ষণ আমি এখানে আছি ততক্ষণ বাংলার কেউই অসহায় বোধ করবেন না। আমি এই কঠিন সময়ে আপনাদের সঙ্গে আছি"।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement
Advertisement