This Article is From May 04, 2020

বাংলা থেকে বিশেষ ট্রেন চেয়ে রেলমন্ত্রীকে চিঠি অধীর চৌধুরী

সোমবার তিনি রেলমন্ত্রী পীযুষ গয়ালকে চিঠি লেখেন

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by (with inputs from ANI)

এই প্রসঙ্গ চিঠিতে উল্লেখ কজরে কল ব্যাকের আবেদন করেছিলেন বহরমপুরের এই কংগ্রেস সাংসদ।(ফাইল ছবি)

কলকাতা :

 বাংলায় আটক পরিযায়ী শ্রমিকদের (Migrant laboures) স্বরাজ্যে ফেরাতে তৎপর হলেন কংগ্রেস সাংসদ অধীর চৌধুরী। সোমবার তিনি রেলমন্ত্রী পীযুষ গয়ালকে (Rail Minister)  চিঠি লেখেন। সেই চিঠিতে বাংলা থেকে স্পেশাল ট্রেন ছাড়তে আবেদন করেন তিনি (Adhir Chowdhury)। এর আগে গত সপ্তাহে একবার রেলমন্ত্রীকে  চিঠি পাঠিয়েছিলেন তিনি। অনেকবার ফোন করেও পাওয়া যায়নি মন্ত্রী পীযুষ গয়ালকে। এই প্রসঙ্গ চিঠিতে উল্লেখ কজরে কল ব্যাকের আবেদন করেছিলেন বহরমপুরের এই কংগ্রেস সাংসদ। সেই চিঠির রেশ মেলানর আগেই ফের সোমবার আব্র চিঠি লিখলেন অধীর চৌধুরী। এদিকে, রাজ্যের সবুজ বা গ্রিন জোনগুলিতে (Green Zones) সর্বোচ্চ ২০ জন যাত্রী নিয়ে বাস পরিষেবা চালু করার ছাড় দিয়েছে রাজ্য সরকার, তবুও, সোমবার রাস্তায় নামল না কোনও বেসরকারি বাস। বাস সংগঠনের দাবি, এই পরিস্থিতিতে রাস্তায় বাস নামালে আর্থিক ক্ষতি তো রয়েছেই, তারসঙ্গে আরও নানান ঝক্কি পোহাতে হতে পারে। রাজ্যের বাস মিনিবাস কোঅর্ডিনেশন কমিটির সাধারণ সম্পাদক রাহুল চট্টোপাধ্যায় বলেন, এটা কোনও টেকসই চিন্তাধারা নয়, কারণ, ২০ জন যাত্রী নিয়ে বাস পরিষেবা চালু করলে জ্বালানির খরচও উঠবে না। তাঁর কথায়, “সোমবার রাজ্যের কোনও সবুজ এলাকাতেই বাস নামেনি। আমরা রাজ্য সরকারকে বাসের অনুরোধ জানানোর আবেদন করছি, যেমনটা ভোটের সময় ভোটকর্মীদের নিয়ে যাওয়া আসার জন্য করা হয়। তাহলে রাজ্য সরকার বাস চালাতে পারে এবং মালিকদের দৈনিক ভাড়া দিতে পারে”।

পরিযায়ী শ্রমিকদের থেকে ট্রেন ভাড়া নেওয়ার কথাই হয়নি: কেন্দ্র

লকডাউন কার্যকর হওয়ার পর থেকে কলকাতার মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় বা জরুরি পরিষেবার কারণে বাস পরিষেবার হাল কঙ্কালসার চেহারা তৈরি হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী এ রাজ্যে মোট ৮টি গ্রিন জোন বা সবুজ এলাকা রয়েছে, তারমধ্যে রয়েছে, কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, এবং ঝাড়গ্রাম।   

Advertisement

অপরদিকে, রাজ্যে কোনও লাল জেলা নেই বলে সোমবার জানাল রাজ্য সরকার। এ রাজ্যে কন্টেনমেন্ট জোনের সংখ্যা ৫১৬ হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে নবান্নের তরফে। রাজ্য সরকার জানিয়েছে, এ রাজ্যে মোট কন্টেনমেন্ট জোনের সংখ্যা ৪৪৪ থেকে বেড়ে হয়েছে ৫১৬স সেখানে কলকাতায় কন্টেনমেন্ট জোনের সংখ্যা ২৬৪ থেকে বেড়ে ৩১৮ হয়েছে। সোমবার রাজ্যের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, উত্তর ২৪ পরগনায় কন্টেনমেন্ট জোনের সংখ্যা ৮১, হাওড়ায় ৭৪, হুগলিতে ১৮, পূর্ব মেদিনীপুরে ৯টি কন্টেনমেন্ট জোন রয়েছে। আরও অন্যান্য ৮টি জেলায় কন্টেনমেন্ট জোনের সংখ্যা ৫ এরও কম।   

Advertisement