This Article is From Apr 09, 2020

হাওড়া জেলা হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্তা-সহ দু'জন সংক্রমিত, জানাল স্বাস্থ্য দফতর

জানা গিয়েছে, সেই জেলার এক হাসপাতালের কর্তা এবং অপর এক স্বাস্থ্যকর্মী একসঙ্গে সংক্রমিত। তাঁদের দক্ষিণ কলকাতার এমআর বাঙ্গুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by (with inputs from PTI)

সেই জেলার এক হাসপাতালের কর্তা এবং অপর এক স্বাস্থ্যকর্মী একসঙ্গে সংক্রমিত। (ফাইল ছবি)

হাওড়া :

হাওড়ায় স্বাস্থ্যকর্তা-সহ দু'জনের দেহে সংক্রমণ (Coronavirus) মিলেছে। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে এমনটাই খবর। জানা গিয়েছে, সেই জেলার এক হাসপাতালের (Howrah Hospital) কর্তা এবং অপর এক স্বাস্থ্যকর্মী একসঙ্গে সংক্রমিত। তাঁদের দক্ষিণ কলকাতার এমআর বাঙ্গুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। কলকাতায় করোনার সংক্রমণের চিকিৎসার জন্য তৈরি ৪টি আইসোলেশন কেন্দ্রের মধ্যে অন্যতম এই এমআর বাঙ্গুর হাসপাতাল। স্বাস্থ্য দফতরের এক কর্তা বলেছেন, "হাওড়া জেলা হাসপাতালের মেডিক্যাল সুপারকে সোমবার থেকে হোম কোয়ারান্টাইনে রাখা হয়েছিল। কিন্তু করোনা উপসর্গ পরিলক্ষিত হওয়াতে তাঁর নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। রিপোর্ট পজিটিভ পাওয়ার পরেই ওই সুপারকে এমআর বাঙ্গুর (MR Bangur, Kolkata) হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।" 

রাজ্যে ১৭৭ জন তাবলিগি সদস্যকে কোয়ারান্টাইন করা হয়েছে, বললেন মুখ্যমন্ত্রী

সেই কর্তার আরও দাবি, "সেই সুপারের সংস্পর্শে কোন কোন স্বাস্থ্যকর্মী, চিকিৎসক, নার্স এসেছিলেন, তা চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে। ইতিমধ্যে সতর্কতা অবলম্বনে কয়েকজন চিকিৎসককে কোয়ারান্টাইনে পাঠানো হয়েছে।" ৩০ মার্চ সালকিয়ার এক ব্যক্তির সংক্রমণের জেরে সেই হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। সংক্রমিত স্বাস্থ্যকর্তা সেই রোগীর সংস্পর্শে এসেছিলেন বলেই সূত্রের খবর।

Advertisement

এদিকে, রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় করোনা ভাইরাসআক্রান্তের সংখ্যা ১২ জন, এই নিয়ে এ রাজ্যে করোনা ভাইরাস (COVID 19) আক্রান্তের সংখ্যা ৭১ থেকে বেড়ে হল ৮৩, এমনটাই জানানো হয়েছে রাজ্য সরকারের তরফে। রাজ্যে করোনা ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা নতুন করে আর বাড়েনি। ৮৩ জন করোনা আক্রান্তের মধ্যে ৩ জনকে সুস্থ করে তোলা হয়েছে বলে জানানো হয় রাজ্যের তরফে। তাঁদের দ্রুত ছেড়ে দেওয়া হ

বে। এছাড়াও আরও দুজনকে হাসপাতাল থেকে মুক্তি দেওয়া হবে। রাজ্যে এখনও পর্যন্ত ১৮৬৮ জনের করোনা ভাইরাস পরীক্ষা করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে রাজ্যের তরফে। দিল্লিতে তবলিঘি জামাতের(Tablighi Jamaat)  জমায়েতের কারণে অনেকটাই বেডে গিয়েছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। বিভিন্ন রাজ্যে জামাতের সদস্যরা ছড়িয়ে থাকার কারণে, রাজ্যগুলিতেও ছড়ানোর আশঙ্কা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই নিজামুদ্দিনকে করোনার অন্যতম আতুঁরঘর চিহ্নিত করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এরাজ্যের তরফে জামাত সদস্যদের খুঁজে বের করে আইসোলেশনে পাঠানোর প্রক্রিয়া  শুরু হয়েছে বলে আগেই জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement
Advertisement