তৃণমূলের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে ছিলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি
হাইলাইটস
- তারাপীঠ থেকে তৃণমূলকে এক হাত নিলেন বিমান বসু
- বিজেপির সঙ্গে শাসকদলের গোপন আঁতাত আছে, দাবি ফ্রন্ট চেয়ারম্যানের
- আগে একই অভিযোগ তুলেছিলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্র
সিউড়ি: বিজেপির সঙ্গে ‘গোপন সমঝোতা' রাখা তৃণমূলকে নিয়ে মহাজোট হবে না। এমনই দাবি বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিমান বসুর। পাশাপাশি তিনি জানান তৃণমূলের বিগ্রেড সমাবেশে থাকবে না সিপিএম। তারাপীঠে সাংবাদিকদের বিমান বলেন, আমরা যে দল (তৃণমূল)-টাকে পরাস্ত করতে চাই তাদের সভায় যাই কী করে? একই সঙ্গে প্রশ্ন তোলেন তৃণমূলের বিজেপি বিরোধিতার বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়েও।
উৎসবে মেতেছেন কংগ্রেস সমর্থকেরা, চূড়ান্ত ফলের অপেক্ষায় সোনিয়া-রাহুল
এই প্রথম নয় দীর্ঘ দিন ধরেই তৃণমূল এবং বিজেপির মধ্যে আঁতাতের অভিযোগ তুলে সরব বামেরা। নিজেদের বক্তব্য উপস্থাপন করতে একটি শব্দ বন্ধেরও ব্যবহার করে সিপিএম। তা হল প্রতিযোগিতা মূলক সাম্প্রদায়িকতা। তোষণের অভিযোগ এনে দুটি দলকেই একত্রে আক্রমণ করেন সিপিএম নেতারা। সেই এক পথেই হাঁটলেন বিমান বসু।
"কেসিআর-এর মতো কেউ তেলেঙ্গানাকে জানে না", দাবী চন্দ্রশেখর কন্যা কবিতার
এর আগে বিজেপি বিরোধী শক্তি হিসেবে তৃণমূলের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে ছিলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্র। তাঁর মতে অতীতের একাধিক ঘটনা থেকে স্পষ্ট বিজেপি বিরোধিতার প্রশ্নে তৃণমূলের সততার অভাব আছে।
আর তাই জাতীয় স্তরে কংগ্রেস যখনই কোনও প্রতিবাদ সভার ডাক দিয়েছে তখনই হয় তৃণমূল অনুপস্থিত থেকেছে নয়ত সাংসদ পাঠিয়ে কর্তব্য সেরেছে। প্রদেশ সভাপতি বলেন নোটবন্দি নিয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে তৃণমূল সুর চড়িয়েছিল। কিন্তু দুই সাংসদ ( সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাপস পাল) গ্রেফতার হওয়ার পরই নোটবন্দির প্রশ্নে সুর নরম করে তৃণমূল। রাফাল দুর্নীতি নিয়েও তৃণমূল ভারসাম্য রেখে চলেছে বলে দাবি প্রদেশ সভাপতির।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)