This Article is From Mar 30, 2020

লকডাউনে কলকাতায় অপরাধ কমেছে পঞ্চাশ শতাংশ, দাবি যুগ্ম কমিশনারের

কেবল ডাকাতি বা ইভ টিজিংই নয়, পকেটমারি কিংবা ছিনতাইয়ের ঘটনাও হ্রাস পেয়েছে অনেকটাই।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by (with inputs from PTI)

লকডাউনের ফলে শহরজুড়ে স্তব্ধ জনজীবন।

Highlights

  • লকডাউনের ফলে কলকাতা অপরাধ কমার দাবি পুলিশ আধিকারিকের
  • বছরের প্রথম দু’মাসের তুলনায় একই সময়কালে এমাসে অপরাধের পরিমাণ কম বলে দাবি
  • এই দাবি করেছেন যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) মুরলিধর শর্মার

গোটা দেশ রয়েছে ২১ দিনের লকডাউনে (Lockdown)। করোনা (Coronavirus) সংক্রমণ রুখতে কেন্দ্রীয় সরকারের এই পদক্ষেপের ফলে কলকাতায় গত ১০ দিনে অপরাধের পরিমাণ (Crime Rate) কমেছে পঞ্চাশ শতাংশ! অন্তত ডাকাতি বা ইভ টিজিংয়ের মতো অপরাধের ক্ষেত্রে ছবিটা তেমনই। দাবি যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) মুরলিধর শর্মার। তিনি জানাচ্ছেন, বছরের প্রথম দু'মাসে সংগঠিত অপরাধের তুলনায় প্রায় অর্ধেক অপরাধ হয়েছে গত ১০ দিনে। কেবল ডাকাতি বা ইভ টিজিংই নয়, পকেটমারি কিংবা ছিনতাইয়ের ঘটনাও হ্রাস পেয়েছে অনেকটাই। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে মুরলিধর শর্মা জানাচ্ছেন, ‘‘১৮ মার্চ থেকে ২৮ মার্চ পর্যন্ত যত অপরাধের রেকর্ড পাওয়া যাচ্ছে, তাকে জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসের ওই সময়কালের সঙ্গে তুলনা করলে আমরা বলতে পারি পরিমাণ ৫০ শতাংশ কমে গিয়েছে।''

জীবাণুনাশক স্প্রে করা হল অভিবাসী শ্রমিকদের উপরে, সমালোচনা প্রিয়ঙ্কা গান্ধির

তিনি আরও বলেন, ‘‘১৮ মার্চের পর থেকে আমরা যে সব কেস পেয়েছিল তার অধিকাংশই হোয়াইট কলার ক্রাইম।''

Advertisement

ওই পুলিশ আধিকারিক জানাচ্ছেন, পুলিশ এই মুহূর্তে করোনা সংক্রান্ত সমস্যার মোকাবিলাতে ব্যস্ত। পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়ার দিকেও নজর রাখা হচ্ছে যাতে ভুয়ো খবর ছড়ানো বন্ধ হয়।

করোনা আতঙ্ককে আরও বাড়িয়ে রাজ্যে দ্বিতীয় রোগীর মৃত্যু

Advertisement

গত ১১ দিনে শহরের বিভিন্ন থানায় দায়ের হওয়া অভিযোগের সংখ্যা ৩০০-র বেশি নয়। অথচ জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতে একই সময়কালে দায়ের হওয়া অভিযোগের সংখ্যা প্রায় ৬০০।

মুরলিধর শর্মা সকলের কাছে আবেদন জানিয়েছেন, কেউ যেন কোনও ভুয়ো তথ্য সেয়ার না করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। তিনি বলেন, ‘‘আমরা সোশ্যাল মিডিয়ায় ফেক ভিডিও, ছবি ও গুজব ছড়ানোর দিকে নজর রেখেছি। এই ধরনের বিষয়কে আমরা কড়া ভাবে লক্ষ রেখেছি।''

Advertisement

প্রসঙ্গত, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর আগে জানিয়েছেন, যাঁরা কোভিড-১৯ সংক্রান্ত ভ্রান্ত তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়াবেন তাঁদের শাস্তি হবে। এক মহিলাকে শুক্রবার এই অপরাধে গ্রেফতারও করা হয়েছে। তিনি গুজব ছড়ানোর চেষ্টা করেন, এক চিকিৎসক নাকি সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করার সময় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement