মুখ্যমন্ত্রীর তরফে কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে তা এখনও জানা যায়নি
হাইলাইটস
- বাম আমলে বহু সর্বাত্মক বনধ দেখেছে রাজ্য
- । বিরোধী দলে থাকার সময় একাধিক বনধ ডেকেছে তৃণমূলও
- সরকারে আসার পর থেকে একটা ধর্মঘটও ডাকেনি তৃণমূল
কলকাতা: এ রাজ্যে বনধ কোনও নতুন বিষয় নয়। বাম আমলে বহু সর্বাত্মক বনধ দেখেছে রাজ্য। বিরোধী দলে থাকার সময় একাধিক বনধ ডেকেছে তৃণমূলও। কিন্তু পরে নিজেদের অবস্থান বদলেছে তৃণমূল। সরকারে আসার পর থেকে একটা ধর্মঘটও ডাকেনি তারা। শুধু তাই নয় বিরোধী দলগুলির ডাকা সমস্ত ধর্মঘট কড়া হাতে ব্যর্থ করেছে রাজ্য প্রশাসন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্পষ্টই বলেছেন, মানুষকে সমস্যায় ফেলে এমন কিছু করা যাবে না। কিন্তু এবার তাঁর কাছেই এল ধর্মঘট সমর্থনের প্রস্তাব। তবে কোনও রাজ নৈতিক দল নয় তাঁর সমর্থন চেয়েছে বামপন্থী শ্রমিক সংগঠন সিটু।
বুলন্দশহরে পুলিশ খুনের ঘটনার মূল অভিযুক্ত গ্রেফতার
কয়েকটি দাবিকে সামনে রেখে আগামী ৭ এবং ৮ জানুয়ারি গোটা দেশে ধর্মঘট ডেকেছে কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়ন গুলি। শ্রমিকদের ভাতা বৃদ্ধি থেকে শুরু করে একাধিক দাবিকে সামনে রেখেই ধর্মঘট। সেই ধর্মঘটকে সমর্থন করতে মুখ্যমন্ত্রীকে অনুরোধ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সিটুর রাজ্য সভাপতি সুভাষ মুখোপাধ্যায়। তিনি বলেন,আমরা চাই দাবি পূরণের জন্য মুখ্যমন্ত্রী শ্রমিকদের পাশে থাকুন।
স্কুলের তিনতলা থেকে পড়ে মৃত্যু কিশোরীর
মোট দশটি কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়ন এই ধর্মঘটে সামিল হয়েছ। এর মধ্যে সিটু ছাড়া আছে আইএনটিইউসি, এআইটিইউসি, এইচএমএস, এআইইউটিইউসি, ইউটিইউসি, টিইউসিসি, এলপিএফ এবং এসইডব্লুএ।
মুখ্যমন্ত্রীর তরফে কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে তা এখনও জানা যায়নি। তবে দলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় সংবাদ মাধ্যমে বলেছেন, সাড়ে তিন দশকে এ ধরনের কর্মকাণ্ড করেই বামেরা রাজ্যকে পিছিয়ে দিয়েছে।
দেখুন ভিডিও:
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)