রইল কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
মনে করা হচ্ছে কাল ঘূর্ণিঝড়টি পোরবন্দর এবং মাহবুবার মাঝামাঝি কোথাও আছড়ে পড়বে।
রাস্তা থেকে শুরু করে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাছাড়া এই ঘুর্ণিঝড়ের দাপটে বাড়ি ঘর ভেঙে পড়ার আশঙ্কাও করা হচ্ছে প্রশাসনের তরফে।\
আজ সকালেই জামনগরে উড়িয়ে আনা হয়েছে ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্সের আধিকারিকদের। বায়ু আছড়ে পড়ার পর তারাই উদ্ধার কাজ করবেন। পাশাপাশি বিএসএফকেও কাজে লাগানো হবে বলে জানা গিয়েছে।
গুজরাট এবং দমন দিউ মিলিয়ে মোট তিন লক্ষ লোককে স্থানান্তরিত করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। মোট ৭০০টি কেন্দ্রে এই তিন লক্ষ মানুষকে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছে প্রশাসন।
আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে ঘূর্ণিঝড়টি ইতিমধ্যেই সিভিয়ার সাইকেলোনিক স্ট্রর্মে পরিণত হয়েছে। আর তার জেরে কচ্ছ দ্বারকা দেবভূমি জুনাগর সোমনাথ আমরেলি ভাবনা কর সহ বিভিন্ন জেলায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
১৫ তারিখ পর্যন্ত মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে বারণ করা হয়েছে। শুধু গুজরাট নয় মহারাষ্ট্র উপকূলের জন্যও এই সতর্কবার্তা জারি থাকছে। তবে তা শুধু আজ এবং কালকের জন্য।
গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রুপানি দ্বারকা এবং সোমনাথের মতো জায়গায় যে সমস্ত পর্যটকরা রয়েছেন তাদের আজ বিকেলের মধ্যে অন্যত্র চলে যাওয়ার অনুরোধ করেছেন পাশাপাশি রাজ্যের পরিবহন সংস্থাগুলোকে ওই সমস্ত সাহায্য করতে নির্দেশ দিয়েছেন।
টুইট করে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেছেন ঘূর্ণিঝড় বায়ু গুজরাটের দিকে এগোচ্ছে। আমি কংগ্রেসের সমস্ত কর্মীদের অনুরোধ করছি আপনারা মানুষের পাশে থাকুন।